NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo

পরিবেশ সংরক্ষণ অভিযানে নামছেন ২৫ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট


খবর   প্রকাশিত:  ২৪ নভেম্বর, ২০২৩, ১০:০০ এএম

পরিবেশ সংরক্ষণ অভিযানে নামছেন ২৫ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

ঢাকায় বায়ুদূষণ ও শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণসহ পরিবেশ সংরক্ষণ অভিযান জোরদারের লক্ষ্যে মাঠে নামছেন ২৫ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় প্রণীত কর্মপরিকল্পনা মোতাবেক ৫ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে বিশেষ ক্ষমতাপ্রাপ্ত অতিরিক্ত এ ২৫ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করবেন।

দূষণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় এবং পরিবেশ অধিদপ্তরে মাত্র ৩ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকায় মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্প্রতি বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করার ফলে এ বিশেষ অভিযানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ অনুসারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা সংক্রান্ত ওরিয়েন্টেশন সভায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ) মো. মিজানুর রহমান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আবদুল হামিদ এবং পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ অধি-শাখার যুগ্ম-সচিব শামিমা বেগম উপস্থিত ছিলেন। ক্ষমতাপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়াও এসময় ঢাকা জেলা প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, পরিবেশের সুরক্ষা করা এখন সকলের সাংবিধানিক দায়িত্ব। এটি প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগের একটি। অতিরিক্ত দূষণ ও স্বাস্থ্যগত কারণে জিডিপির প্রায় ২ শতাংশের সমপরিমাণ উৎপাদন ক্ষমতা হারায় দেশ। তাই স্মার্ট বাংলাদেশ ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠন এবং জনগণকে একটি নির্মল ও বাসযোগ্য পরিবেশ উপহার দিতে দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতেই হবে।

সচিব বলেন, মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময় এ বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। পেশাগত জীবন ছাড়াও ব্যক্তিজীবনেও আমাদের সকলকে পরিবেশ সংবেদনশীল হতে হবে।