NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ৮, ২০২৫ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে যাচ্ছেন আশিক চৌধুরী ও শফিকুল আলম ‘বন্ধুত্বের বার্তা’ নিয়ে ঢাকায় আমিরাতের প্রতিনিধিদল , ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক সিঙ্গাপুর থেকে আসবে ২ কার্গো এলএনজি, ব্যয় ১১০৪ কোটি ভারত-পাকিস্তানকে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ট্রাম্প ভারতের হামলায় নিহতদের প্রতিটি রক্তবিন্দুর প্রতিশোধ নেওয়া হবে-পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ আপনারা লিখতে থাকেন, আমাদের কিছু যায় আসে না : নাদিয়া সীমান্ত জেলার পুলিশ সুপারদের সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের উড়োজাহাজ শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় দুদকে তলব ভারত-পাকিস্তান সংঘাত, চীনের পর রাশিয়ার উদ্বেগ
Logo
logo

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জয়াকে দেখে বইছে ট্রোলের বন্যা!


খবর   প্রকাশিত:  ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৩:০২ এএম

>
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জয়াকে দেখে বইছে ট্রোলের বন্যা!

জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসানের বয়স যেন দিন দিন কমছেই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা সেই ছবিগুলো অন্তত তারই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। অথচ তার বয়স ৫০ ছুঁই ছুঁই! ভাবা যায়?

নিয়মিত জিম আর শরীরচর্চায় ওজন যেন এক জায়গাতেই থেমে রয়েছে জয়ার। এমনকি শরীরের কোথাও অতিরিক্ত মেদের ছিটেফোঁটাও নেই। প্রায় সব ধরনের পোশাকই তাকে লাগে সুন্দর। ভারত-বাংলাদেশ, এ দুই দেশেই ছড়িয়ে রয়েছে তার অজস্র ফ্যান। তবে এবার হঠাৎ ট্রোলের মুখে পড়তে হলো অভিনেত্রীকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার সাম্প্রতিক ছবি দেখে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অনুরাগীরা। এমনকি এ সুযোগে কেউ কেউ করেছেন ট্রোলও! চেহারায় ‘মেকআপ নাকি ময়দা’ মেখেছেন তিনি– এমন প্রশ্নও ছিল তাদের!

সেখানে তানভি শাহের পোশাকে ও অভিজিৎ পালের মেকআপে সেজে ছবি পোস্ট করেছিলেন জয়া। উইঙ্গড আইলাইনার আর ন্যুড লিপস্টিকে নিজেকে মোড়া ছবিগুলো মোটেও পছন্দ হলো না ফ্যানদের। কারণ হিসেবে তারা বলছেন জয়ার চড়া মেকআপ। কেউ লিখেছেন, ‘দয়া করে একটি ভালো মেকআপ আর্টিস্ট নিন।’ আবার কেউ লিখেছেন, ‘খুব খারাপ লাগছে। মাধুর্য নেই। আপনি মোটেও এরকম দেখতে নন।’

বেশ কয়েক বছর ধরেই দুই বাংলাতেই চুটিয়ে কাজ করছেন জয়া আহসান। টলিউড নাকি ঢালিউড, জয়া এগিয়ে রাখেন কাকে? এর আগে ভারতীয় চ্যানেল টিভিনাইন বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জয়া বলেছিলেন, ‘প্রাথমিকভাবে কাজের স্টাইলটা একইরকম। সিনেমার প্রেক্ষাপট অনুযায়ী হয়তো কখনও-কখনও অন্যরকম। বাংলাদেশের সিনেমাতে মাটির গন্ধ অনেক বেশি। এখানে আর্বান সোসাইটি বা আর্বান যে পরিবেশ, তার দাপটটা বেশি। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে সম্পর্কের গল্প, সেগুলো অনেকদিক থেকে এগিয়ে থাকে। এ ধরনের কাজ অনেক বেশি হয় টালিগঞ্জে। আরও একটা বিষয় বলব, এখানে (টালিগঞ্জ) বেশ পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করা হয়। আমাদের দেশেও যে তেমনটা হয় না, তা নয়। তবে ভাষার ক্ষেত্রে এ আলাদা বিষয়টা আমি প্রথম থেকেই অনুভব করেছি এবং তা সবারই জানা। তবে দিন শেষে আমরা বাংলাই বলি। এছাড়া খুব একটা তফাৎ নেই। কাজের ধরন, কাজের জায়গা, কাজের পরিবেশ সবই মোটামুটি একইরকম।’