NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

টেক্সাসে দুর্বৃত্তের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৬:২৭ এএম

টেক্সাসে দুর্বৃত্তের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

নিউইয়র্ক: যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে আবারও বন্দুকধারীর গুলিতে প্রাণ ঝরলো বাংলাদেশি যুবকের। টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের অরেঞ্জ শহরে লিংক অ্যাভিনিউর ২১০০ ব্লকে শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) ভোর রাতে নিজ বাড়ির ড্রাইভওয়েতে দুর্বৃত্তের এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হন আসিফ ইমরান (২৬)। 

নিহত ইমরানের খালু ফেরদৌস বারী তদন্ত কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে জানান, ভোর রাত ৩টা ৩৩ মিনিটে আসিফ নিজেই তার গাড়ি চালিয়ে অরেঞ্জ শহরে বাসার কাছে পৌঁছালে একদল দুর্বৃত্ত তার গাড়ি লক্ষ্য করে উপর্যুপরি গুলি চালায়। এতে গাড়ির ভেতরেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান আসিফ। টহল পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পোঁছে নিজ গাড়ির ভেতরে রক্তাক্ত লাশ পায়। আসিফকে কেন গুলি করে হত্যা করা হয়েছে এ বিষয়টি এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। 

স্থানীয় টিভির সংবাদে বলা হয়েছে, দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যাওয়ার পর গাড়ির ভেতর ও বাইর থেকে ১৮টি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে পুলিশ। আসিফের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। দুর্বৃত্ত শনাক্ত এবং ধরতে পুলিশি তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। হত্যাকান্ডে জড়িতদের ধরিয়ে দিতে অরেঞ্জ পুলিশ ইতিমধ্যে পুরস্কারও ঘোষণা করেছে। এ ব্যাপারে তথ্য প্রদানকারির নাম গোপন রাখা হবে বলেও জানায় ওরেঞ্জ পুলিশ ডিপার্টমেন্ট। ঘাতকের সন্ধান প্রদানে ব্যবহার করা যাবে দুটি নম্বর-৪০৯-৮৮৩-১০২৬ অথবা ৪০৯-৮৩৩-৮৪৭৭। 

 

ফেরদৌস বারি জানান, আসিফ বাংলাদেশের বগুড়া শহরের নারুলী কৃষি ফার্ম এলাকার জাকির হোসেন নয়নের ছেলে। ১১ বছর বয়সে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। লেখাপড়া শেষ করে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করতেন।

ফেরদৌস আরও বলেন, আসিফের বিয়ের জন্য পারিবারিকভাবে মেয়ে দেখা হচ্ছিল। কী কারণে আসিফকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।