NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, জুন ১২, ২০২৫ | ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
আগামী নির্বাচন হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা হজযাত্রীদের জন্য জরুরি বার্তা বাংলাদেশ বিমানের ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে কালা জাদু করা হয়েছিল : মিষ্টি জান্নাত বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের প্রথম দিনেই বিচিত্র যত ঘটনা-রেকর্ড দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া কেউই ভুল স্বীকার করেননি: ড. ইউনূস ইসরায়েলের ২ মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা বিদেশিনীর সঙ্গে শিল্পার ঝগড়ার ভিডিও ভাইরাল যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনিশ্চিত ড. ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সর্বদলীয় এমপি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
Logo
logo

সাধারণ জনগণের যুদ্ধের ফসল স্বাধীন বাংলাদেশ : আমু


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৪:০৭ এএম

>
সাধারণ জনগণের যুদ্ধের ফসল স্বাধীন বাংলাদেশ : আমু

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু বলেছেন, হাতে গোনা গুটিকয়েক রাজাকার, আলবদর ছাড়া বাঙালিরা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। এদেশের সাধারণ জনগণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে একাট্টা হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে ছিল। এই স্বাধীন বাংলাদেশ এদেশের সাধারণ জনগণের যুদ্ধের ফসল।

মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতি আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।   

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমির হোসেন আমু বলেন, মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি যারা অংশ নিতে পারেননি তারা সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করে মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছেন এবং অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ছয় দফা কর্মসূচি ছিল স্বাধীনতার মূলমন্ত্র। আর ৭ মার্চের ভাষণে ছিল  মুক্তিযুদ্ধের দিক নির্দেশনা ও স্বাধীনতার ঘোষণা। আজ যারা স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে বিতর্ক তোলে, তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করে না।

এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসান। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী প্রফেসর ড. শামসুল আলম। আরও বক্তব্য রাখেন  স্বাধীনতা পুরস্কার ও পদ্মশ্রী পদকপ্রাপ্ত লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির (বীর প্রতীক)।