NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo

উত্তাল মহাসাগরের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন মিথিলা


খবর   প্রকাশিত:  ০৩ অক্টোবর, ২০২৪, ০৮:৪৪ এএম

>
উত্তাল মহাসাগরের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন মিথিলা

অভিনেত্রী হিসেবেই ব্যাপক পরিচিতি রাফিয়াত রশিদ মিথিলার। তিনি একজন সমাজকর্মীও। ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনালের আর্লি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান হিসেবে কাজ করছেন। সম্প্রতি অফিসের কাজেই গিয়েছেন উগান্ডায়।

সেখানে বিভিন্ন রকম ট্রেনিং, ওয়ার্কশপ, ফিল্ড ভিজিট শেষে পৌঁছান পশ্চিম আফ্রিকার সিয়েরা লিওনে। উদ্দেশ সেখানকার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মিলে একটা আর্লি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক কর্মশালার আয়োজন করা। সেই কর্মশালা ভালোভাবেই শেষ হয়। তবে বিপদে পড়েন ফেরার পথে। ভারতের কলকাতায় ফেরার জন্য বিমান ধরবেন। তখনই বিপত্তি। শুরু হয় প্রবল ঝড়-বৃষ্টি। সিয়েরা লিওনের রাজধানী ফ্রিটাউনের ভৌগলিক অবস্থান আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে। ঝড়ের মুখে কীভাবে বিপদে পড়তে হয়েছিল, সেই অভিজ্ঞতাই নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করেছেন মিথিলা।

কী লিখেছেন মিথিলা

এই অভিনেত্রী জানান, যারা সাধারণত তার অফিসিয়াল ট্যুরের সুন্দর ছবি দেখে ‘আহা, উহু’ করেন এই পোস্ট আসলে তাদের উদ্দেশেই। জানিয়েছেন, সুন্দর ছবির পেছনে আসল অভিজ্ঞতাটা তিনি শেয়ার করছেন। লেখেন, ‘আমার কর্মশালা গতকাল শেষ হয় এবং গতকাল রাতেই আমার সিয়েরা লিওন থেকে কলকাতায় যাওয়ার ফ্লাইট ছিল। আয়রাকে যেহেতু বাড়িতে রেখে এসেছি, কাজের বাইরে আর একদিনও আমার থাকতে ইচ্ছা করে না বাইরে। তো যাই হোক, কালকে বিকেল বেলা থেকেই প্রচন্ড ঝড়-বৃষ্টি। সিয়েরা লিওনের রাজধানী, ফ্রিটাউন, আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে। সিয়েরা লিওনের এয়ারপোর্টটা ফ্রি টাউন থেকে দূরে একটা বিচ্ছিন্ন জায়গায় অবস্থিত, যার নাম ‘লুংগি’। ফ্রি টাউন থেকে ১ ঘণ্টা একটা ছোট ফেরিতে আটলান্টিক পার হয়ে লুংগি এয়ারপোর্টে যেতে হয়। ঝড় বৃষ্টির কারণে আমি একটু বেশিই চিন্তিত ছিলাম। কারণ আমার সমুদ্র যেমন ভালো লাগে, তেমনি উত্তাল সমুদ্র ভয়ও লাগে৷ আমার ফেরি, যেটাকে ‘sea coach’ বলা হয়, সেটার টাইম ছিল রাত ২টায়। আমি সন্ধ্যা থেকে আশায় ছিলাম যে আবহাওয়া রাতে হয়ত ভালো হবে। কিন্তু যত রাত বাড়ছে ততই ঝড়ও প্রকট আকার ধারণ করছে। শেষ পর্যন্ত ভয়ে ভয়ে রাত ১টায় sea coach টার্মিনালে গেলাম। লোকজন খুবই কম। আমার ফ্লাইট ছিল ভোর ৫:৩০টায় সিয়েরা লিওন থেকে মরক্কোর কাসাব্লানকায়। সেখান থেকে দুবাই হয়ে কলকাতায় ফেরার কথা। যাই হোক তার আগে তো সমুদ্রটা পাড়ি দিতে হবে।’