NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, জুন ১৬, ২০২৫ | ১ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ভয়-আতঙ্কে ইসরায়েলি বাসিন্দারা তিন হাজার হলে মুক্তি পাচ্ছে আমির খানের সিনেমা অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার নামের পাশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা বাঙ্কারে থেকে ইরানের হামলার জবাব নিয়ে আলোচনা নেতানিয়াহুর বুবলীর কর্মকাণ্ড দেখে অপুকে সান্ত্বনা দেন শাকিব! রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫ ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশুর করুণ বিদায়ে কাঁদছে সবাই
Logo
logo

নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপি (উত্তর) এর উদ্যোগে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:২৮ এএম

নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপি (উত্তর) এর উদ্যোগে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন

নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপি (উত্তর) এর উদ্যোগে বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। নিউইয়র্কের ব্রঙ্কসে নিরব পার্টি হলে গত ২০ জানুয়ারি সোমবার রাতে এ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ আব্দুর রহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার জাহিদ। সহযোগিতায় ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক শাহীন চৌধুরী। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম ভূইয়া। প্রধান বক্তা ছিলেন নিউইয়র্ক মহানগর (দক্ষিণ) বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনিপ নেতা শরিফুল ইসলাম খালিশদার, ড. নুরুল আমিন মিয়া পলাশ, লিয়াকত আলী, সোয়েব আহমদ, সেবুল খান মাহবুব, মানিক আহমেদ,  মোঃ আলী রাজা, দিলরুবা আক্তার মায়া,  বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনসুর, ফারুক কবির, এডভোকেট আতিকুর রহমান সাবু, আনোয়ারুল আলম ভূইয়া, শেখ আক্তার হোসেন নান্নু, বেগ ইসলাম হোসাইন মিঠু, নাসির উদ্দীন প্রমুখ। দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন হাফিজ মোঃ এবাদুর রহমান চৌধুরী। বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তারা বলেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক। আর শেখ মুজিব বাকশাল কায়েম করে দেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছিলো। শেখ হাসিনাও আবার ক্ষমতায় এসে বাকশালীয় কায়দায় দেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছিলো। অনিয়ম, অত্যাচার, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, জেল-জুলুম, নির্যাতন, গ্রেফতার, গুম, খুন, হত্যা, মামলা-হামলা ছিল নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার। কিন্তু পৃথিবীতে কোন স্বৈরাচার জোর করে বেশী দিন ক্ষমতায় থাকতে পারেনি। শেখ হাসিনাও পারেননি। গণঅভ্যুথানে ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। পতন হয় ফ্যাসিবাদের। এতে প্রবাসীদেরও রয়েছে ত্যাগ-অবদান।