NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

আম এসেছে বাজারে, দাম আসেনি নাগালে


খবর   প্রকাশিত:  ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৮:৩৫ এএম

আম এসেছে বাজারে, দাম আসেনি নাগালে

জ্যৈষ্ঠ মাসকে বলা হয় মধুমাস। বাংলা মাসের এই সময়টা রসালো ফলের সময় বলেই এ নাম পেয়েছে জ্যৈষ্ঠ। আর এ মধুমাসের অন্যতম আকর্ষণ ফলের রাজা আম।  

ইতোমধ্যেই রাজধানীর বাজারে এসেছে নানা জাতের আম। তবে এখনও জমে ওঠেনি বাজার। বিক্রেতারা বলছেন, দাম কিছুটা বেশি থাকায় এবং মৌসুমের কয়েকটি আম এখনও না আসায় ক্রেতার পরিমাণ কম।

আজ (শুক্রবার) রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন জাতের আমের পসরা সাজিয়ে বসেছেন বিক্রেতারা। তার মধ্যে রয়েছে হিমসাগর, কাটিমন, ল্যাংড়া, গোপালভোগ ইত্যাদি। হিমসাগর কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকায়। ল্যাংড়া প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কাটিমন ১০০ টাকা ও গোপালভোগ ৯০ টাকায়।

বিক্রেতাদের ভাষ্যমতে,হিমসাগর আমের চাহিদা তূলনামূলক বেশি। যদিও ক্রেতার পরিমাণ আশানুরূপ নয়।

কথা হয় বিক্রেতা মিঠুর সাথে। তিনি বলেন, বাজারে হিমসাগর, ল্যাংড়া, কাটিমন, গোপালভোগ আমগুলো এসেছে। এর মধ্যে হিমসাগরের চাহিদাটাই বেশি। তবে এখন পর্যন্ত ক্রেতার পরিমাণ বেশ কম। বাজার পুরোপুরি জমেনি।  

 

আরেক বিক্রেতা আতিকুর রহমান বলেন, হিমসাগর এখন মোটামুটি বিক্রি হচ্ছে। তবে ক্রেতা নেই। দাম শুনলেই চলে যাচ্ছে।

বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, চাহিদা ও সরবরাহ বেড়ে গেলে আমের দাম কমে যাবে। এছাড়া রাজশাহী থেকে আম আসা শুরু করলে বাজার চাঙ্গা হয়ে উঠবে।

আম বিক্রেতা মহসীন বলেন, মূলত এখন সিজন শুরু,তাই আমের দামটা বেশি। মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা আগের মতো নেই, তাই হিসাব করে কেনাকাটা করছে। ১০-১৫ দিনের মধ্যেই আমের দাম কমে যাবে।

তিনি আরও বলেন, রাজশাহী থেকে এখনও আম আসা শুরু হয়নি। আর কিছুদিন পরই রুপালী, খিরসাপাতি, বারী, মোহনভোগ, ফজলি আমগুলো বাজারে এলেই ক্রেতা সমাগম বাড়বে,পাশাপাশি আমের দামও কমে যাবে।

কথা হয় আম কিনতে আসা তৌহিদ রহমানের সাথে। তিনি বলেন, বাজারে তো এখনও আম আসেইনি। আর যেগুলা আছে সেগুলোর দামও বেশি। এক কেজি হিমসাগর কিনলাম ৯০ টাকা দিয়ে,অথচ গতবছর একই আম ৫০ থেকে ৬০ টাকা করে কিনেছি।

আরেক ক্রেতা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, আম কিনতে এসে দেখি ৯০-১০০ টাকার নিচে কোনো আম নেই। এতো দাম দিয়ে আম কিনে খেলে পোষাবে কিভাবে। আশা করছি সামনে দাম কমবে, তখন ভালোভাবে কিনে খাবো।