NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, মে ৬, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে মাথায় রেখে প্রশিক্ষিত শ্রমিক তৈরি করতে হবে : রওশন এরশাদ


খবর   প্রকাশিত:  ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৫:৪০ পিএম

৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে মাথায় রেখে প্রশিক্ষিত শ্রমিক তৈরি করতে হবে : রওশন এরশাদ

ঢাকা: জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ বলেছেন, আসন্ন ৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে মাথায় রেখে তাদের যোগ্য প্রশিক্ষিত শ্রমিক হিসেবে তৈরি করতে হবে। নইলে বেকারত্ব এক ভয়াবহ আকার ধারণ করবে। 

মে দিবস উপলক্ষে এক বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে প্রতিবছর শুধুমাত্র পহেলা মে দিবস শ্রমিক দিবস উপলক্ষে দলীয়ভাবে আলোচনা সভা অথবা সভা সেমিনারের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলেই চলবে না। শ্রমিকদের অর্থনৈতিক ভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। এবারের পহেলা মে দিবস হোক শ্রমজীবী মানুষদের অর্থনৈতিক মুক্তির অঙ্গীকার। 

তিনি বলেন, পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস-এক রক্তাক্ত ইতিহাস। শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের ইতিহাস। ১৮৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শিকাগো শহরে সারাদিনে আট ঘণ্টার বেশি কাজ করবে না, এই দাবিতে আন্দোলন করে সেখানকার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করেছিল। রক্তের বিনিময়ে শ্রমিকদের দাবি মানতে বাধ্য হয়। 

 

বেগম রওশন এরশাদ বলেন, আমাদের স্বাধীনতার অর্ধশত বছর পেরিয়ে গেলেও, আমাদের দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নতি হলেও মেহনতি শ্রমজীবী মানুষদের পরিপূর্ণ অর্থনৈতিক মুক্তি আসেনি। শ্রমজীবী মানুষদের অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে আমাদের আরো সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে। যাদের শ্রমের বিনিময়ে দেশের উন্নতি হচ্ছে শুধুমাত্র সেইসব শ্রমিকদের জন্যই নয়, তাদের পরিবারের জন্যেও আমাদের কাজ করতে হবে। তাদের সন্তানাদি যেন মৌলিক চাহিদা থেকে বঞ্চিত না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। গোটা দুনিয়া চলছে এবং ভবিষ্যতে চলবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। আধুনিক প্রযুক্তির সাথে সামঞ্জস্য রেখে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।