NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

সৌদির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক চান নেতানিয়াহু


খবর   প্রকাশিত:  ১৬ মার্চ, ২০২৫, ০৪:০৬ এএম

সৌদির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক চান নেতানিয়াহু

ইহুদিবাদী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, সৌদির সঙ্গে যদি ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন হয়, তাহলে আরব-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব বন্ধ হওয়ার পথ সুগম হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতা লিন্ডসলে গ্রাহামের সঙ্গে জেরুজালেমে সোমবার (১৭ এপ্রিল) বৈঠক করেন নেতানিয়াহু। সেখানে তিনি সৌদির সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আগ্রহের কথা জানান।

তিনি লিন্ডসলে গ্রাহামকে বলেন, ‘আমরা সৌদি আরবের সঙ্গে শান্তি ও কূটনৈতিক সম্পর্ক চাই। ইসরায়েল-আরব দ্বন্দ্ব বন্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে এটিকে আমরা বড় ধাপ হিসেবে দেখি।’

নেতানিয়াহু আরও দাবি করেন, ইসরায়েল-সৌদি সম্পর্ক বিশ্ব, আরব অঞ্চলসহ সবার জন্য একটি ভালো ও ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে।

২০২২ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সহায়তায় আব্রাহাম চুক্তির মাধ্যমে আরব বিশ্বের কয়েকটি দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। তবে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের প্রধান লক্ষ্য ছিল—  সৌদি আরবের সঙ্গে এক হওয়া।

ওই সময় সৌদি জানায়, যদি ইসরায়েল তাদের স্বীকৃতি চায় তাহলে আগে ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান করতে হবে।

এদিকে গত মাসে ইসরায়েলের চরম শত্রু ইরানের সঙ্গে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ঘোষণা দেয় সৌদি আরব। চীনের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ ৭ বছর পর আবার এ দু’টি মুসলিম দেশ এক হওয়ার ঘোষণা দেয়। এ বিষয়টি নেতানিয়াহুর জন্য বড় একটি ধাক্কা হয়ে আসে।

ইরান-সৌদি আবারও এক হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যে দ্রুত সময়ের মধ্যে স্থিতিশীলতা ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশ একে-অপরের সঙ্গে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে।