NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

ঝুঁকির মুখে পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতি, আইএমএফ প্রধানের আগাম সতর্কতা


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:৪৩ এএম

>
ঝুঁকির মুখে পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতি, আইএমএফ প্রধানের আগাম সতর্কতা

শিগগিরই বিশ্ব অর্থনীতির স্থিতাবস্থা কিছুটা টালমাটাল হতে চলেছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা। তাই তিনি বিশ্বের বাজারের নিয়ন্ত্রকদের আগাম সতর্ক করেছেন।  

তিনি জানিয়েছেন, ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যে সাম্প্রতিক ঝড় উঠেছে, তার কারণেই এই ঝুঁকির মুখোমুখি হতে পারে বিশ্ব অর্থনীতি। তাই বিশ্ব বাজারের নিয়ন্ত্রকদের ‘একটু নজর রাখার’ পরামর্শ দিয়েছেন ক্রিস্টালিনা।

কেন নজর রাখতে হবে তার একটা ব্যাখ্যাও দিয়েছেন আইএমএফের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ক্রিস্টালিনা। বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি একটি বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। সেই সমস্যার মোকাবিলা করতে বিশ্বের সমস্ত দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো তাদের সুদের হার বাড়ানোর চেষ্টা করছে। ক্রিস্টালিনার মতে, এই সব কিছুই বৃহত্তর আর্থিক ব্যবস্থাকে চাপে ফেলেছে।

ক্রিস্টালিনা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চালু থাকা কম সুদের হার থেকে হঠাৎ বেশি হারের সুদের এই উত্তরণের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। যার মধ্যে অন্যতম হলো অর্থনীতির ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হওয়া। অর্থনীতির দুর্বল বা অতি সংবেদনশীল হয়ে যাওয়া। ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যা ইতোমধ্যেই প্রমাণিত।

গত কাল রোববার বেইজিংয়ে গিয়েছিলেন ক্রিস্টালিনা। সেখানেই একটি সাংবাদিক বৈঠকে এই বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। ক্রিস্টালিনা জানিয়েছেন, এক দিকে অতিমারি, অন্য দিকে রাশিয়া এবং ইউক্রেনের যুদ্ধ অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলেছে। বিশ্বজুড়ে আর্থিক বৃদ্ধি কমে ৩ শতাংশেরও নিচে চলে এসেছে।