NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, মে ২, ২০২৫ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে: প্রেসসচিব রাজা তৃতীয় চার্লসের কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছে হামলা চালালো ইসরায়েল এশিয়া ও আফ্রিকার তিন দেশে ৪টি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা হানিয়ার নামে ‘পাক সেনার বিরুদ্ধে’ পোস্ট, যা বললেন অভিনেত্রী বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে তানিয়া আমিরের বক্তব্য বিভ্রান্তিকর : প্রেস উইং এপ্রিলে ২৯৬ ভুল তথ্য শনাক্ত : রিউমার স্ক্যানার গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজকে অব্যাহতি দিলেন ট্রাম্প উত্তর আমেরিকায় বড় আয়ের পথে ‘জংলি’
Logo
logo

সাগরে ভাসমান ১ হাজারেরও বেশি অভিবাসীকে উদ্ধার করল ইতালি


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:০০ পিএম

>
সাগরে ভাসমান ১ হাজারেরও বেশি অভিবাসীকে উদ্ধার করল ইতালি

সাগর ভেসে থাকা অভিবাসীদের উদ্ধারে শনিবার (১১ মার্চ) অভিযান চালায় ইতালির কোস্টগার্ড। এ অভিযানে ১ হাজারেরও বেশি অভিবাসী প্রত্যাশীকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়ে কালাব্রিয়ার কাছে তিনটি অভিবাসী নৌকা আটকে যায়। এরমধ্যে কোস্টগার্ডের একটি জাহাজ ৫৮৪ জন মানুষকে রেগ্গিয়ো কালাব্রিয়াতে নিয়ে যায়। আরেকটি জাহাজ ৪৮৭ জনকে বহনকারী মাঝ ধরার নৌকাকে ক্রোতোনে বন্দরে নিয়ে আসে। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি এই ক্রোতোনের কাছেই একটি নৌকা ডুবে প্রাণ হারান ৭৪ জন অভিবাসী।

স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন আরও ২০০ অভিবাসীকে সিসিলি উপকূলের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের রোববার কাতানিয়ায় নিয়ে যাওয়া হবে।

রয়টার্স জানিয়েছে, গত বুধবার থেকে ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ ইতালিতে প্রবেশ করেছেন। যেখানে গত বছরের পুরো মার্চে মাত্র ১ হাজার ৩০০ জন দেশটিতে প্রবেশ করতে সমর্থ হয়েছিলেন। ইতালির বর্তমান সরকার অভিবাসীদের ঢল ঠেকানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এ নিয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপও নিয়েছিল তারা। কিন্তু তা সত্ত্বেও ঝুঁকিপূর্ণ সমুদ্র যাত্রা থামাতে পারছে না তারা।

শুক্রবার বিভিন্ন স্থানে ৮টি উদ্ধারকারী জাহাজ পাঠায় ইতালির কোস্টগার্ড। গত ২৬ ফেব্রুয়ারির মতো ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য নৌ বাহিনীর একটি টহল জাহাজও মোতায়েন করা হয়।

এদিকে ফেব্রুয়ারির ওই জাহাজডুবিতে মানুষের মৃত্যু হওয়ার ব্যাপারে ইতালির সরকারের কোনো খামখেয়ালি ছিল কিনা সে বিষয়টি এখন তদন্ত করছেন দেশটির কৌঁসুলিরা। তবে খামখেয়ালির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তিনি এ ঘটনার জন্য মানব পাচারকারীদের অভিযুক্ত করেছেন।

মেলোনির মন্ত্রীসভা বৃহস্পতিবার মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর জেলের বিধান রেখে একটি আইন উত্থাপন করেছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী মেলোনি কথা দিয়েছেন, বৈধভাবে যেন অভিবাসীরা আসতে পারেন সেজন্য ব্যবস্থা নেবেন তিনি।