NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, মে ১৮, ২০২৫ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক স্থাপন এখন সময়ের দাবি: প্রধান উপদেষ্টা ভারত ও পাকিস্তানের পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা ঠেকিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র -ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় বড় সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই আরও গভীর তুরস্ক-পাকিস্তান সম্পর্ক রোনালদোকে ছাড়া খেলতে নেমে এবার বড় ধাক্কা আল নাসরের ফিরছে লাক্স সুপারস্টার প্রতিযোগিতা অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরও বড় পরিবর্তন সহজ হচ্ছে না এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’ স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টাতেই শেষ রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা, মেলেনি সমাধান
Logo
logo

ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে ইউরোপে ব্লিংকেন


খবর   প্রকাশিত:  ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৮:৪২ এএম

>
ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে ইউরোপে ব্লিংকেন

মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যোগ দিচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। সেখানে ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা হবে। তবে সেখানে চীনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ব্লিংকেন আলাদা করে আলোচনায় বসবেন কি না, তা এখনও জানায়নি মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবারই ইউরোপ পৌঁছাবেন ব্লিংকেন। আগামী সপ্তাহে জার্মানি, গ্রিস ও তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন শীর্ষ এই মার্কিন কূটনীতিক। তিনি মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যোগ দেবেন। সেখানে ব্লিংকেনের সঙ্গে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসও থাকবেন।

মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, ইউক্রেনকে আরও সাহায্য করা নিয়েই দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক এই বৈঠকে মূল আলোচনা হবে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধের একবছর পূর্তির কাছাকাছি সময়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

চীনের প্রতিনিধি ওয়াং ই বৈঠকে থাকবেন। কিন্তু তার সঙ্গে ব্লিংকেনের আলাদা কোনও বৈঠক হবে কি না, তা এখনও জানানো হয়নি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র একটি চীনা বেলুনকে গুলি করে নামানোর পর দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে।

মিউনিখের পর অ্যান্টনি ব্লিংকেন তুরস্ক যাবেন। সেখানে ভূমিকম্পের পর যে উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতা চলছে, তা দেখবেন। পরে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এবং নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে তিনি বৈঠক করবেন।

প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠকে দুইটি বিষয় প্রাধান্য পাবে। তুরস্ককে অত্য়াধুনিক যুদ্ধবিমান দেওয়া এবং তুরস্ক যাতে ন্যাটোর সদস্য হওয়ার ক্ষেত্রে ফিনল্য়ান্ড ও সুইডেনের পথে বাধা না হয়, তা দেখা।

এরপর গ্রিসে যাবেন ব্লিংকেন। সেখানে তিনি তুরস্ক ও গ্রিসের মধ্যে উত্তেজনা কমানো নিয়ে কথা বলবেন। সেই সঙ্গে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ও জ্বালানি নিয়েও কথা বলবেন মার্কিন এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী।