NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

পদ্মা সেতু ইস্যুতে বিশ্বব্যাংক ক্ষমা চাইলে তা লজ্জার হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৪:৫৭ এএম

পদ্মা সেতু ইস্যুতে বিশ্বব্যাংক ক্ষমা চাইলে তা লজ্জার হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ঢাকা : ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন থেকে সরে দাঁড়ানোয় বিশ্বব্যাংকের ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তার দাবি, তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছিল, সংস্থাটির উচিত তাদের ক্ষতিপূরণ দেয়া। বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

পদ্মা সেতু আর স্বপ্ন নয়, এক বাস্তবতা। নিজ দেশের সক্ষমতার পরিচয় দিচ্ছে খরস্রোতা নদীর ওপর মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো এই সেতু। তবে এই প্রকল্পের শুরুর দিকে ছিল তিক্ত অভিজ্ঞতা। দুর্নীতির অভিযোগে এর অর্থায়ন থেকে সরে দাঁড়ায় বিশ্বব্যাংক। তবে কোনো অর্থ ছাড়ের আগেই সে অভিযোগ টেকেনি কানাডার আদালতে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সেই বির্তকিত সিদ্ধান্তের জন্য বিশ্বব্যাংকে বাংলাদেশের কাছে নতজানু হতে হবে। শুধু তাই নয়, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর ছুঁড়েছিলো তাদের কাছে চাইতে হবে ক্ষমা। তিনি বলেন, তাদের (বিশ্বব্যাংক) অবশ্যই ক্ষমা চাওয়া উচিত। তাদের নিশ্চয়ই দুঃখ হওয়া উচিত যে তারা এত অন্যায় কাজ করেছে! বড় প্রতিষ্ঠান যে সব সময় ভালো করে বিষয়টি তা না। এর কোনো নিশ্চয়তা নেই।

তিনি আরো বলেন, মিথ্যা অভিযোগে বহু লোককে তারা (বিশ্বব্যাংক) জ্বালাতন করেছে। তাদের অবশ্যই ক্ষমা চাওয়া উচিত এবং ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত। যে লোকগুলোকে বিশ্বব্যাংক হয়রানি করেছে, হেস্তনেস্ত করেছে, তাদের ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত। আর তাদের ক্ষমা চাওয়া উচিত এবং বলা উচিত যে আমরা খুব অন্যায় কাজ করেছি।

এছাড়া নতুন আঞ্চলিক জোটগুলোতে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রেও সাবধানী হতে চায় সরকার। এসব জোট থেকে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব না মেলা পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হবে না বলেও জানান এ কে আব্দুল মোমেন। নতুন এসব জোটের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ফোরামগুলো সরকারকে এখনও কোনো স্বচ্ছ ধারনা দিতে পারেনি বলেও জানান মন্ত্রী।