NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

অবৈধ অভিবাসীর ঢল ঠেকানোর চুক্তি করতে প্যারিস যাচ্ছেন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ মার্চ, ২০২৫, ০৮:৪২ এএম

অবৈধ অভিবাসীর ঢল ঠেকানোর চুক্তি করতে প্যারিস যাচ্ছেন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্রেভারম্যান ছোট নৌকায় অবৈধ অভিবাসীদের ইংলিশ চ্যানেল পার হওয়া বন্ধ করতে একটি বর্ধিত চুক্তি স্বাক্ষর করার জন্য ফ্রান্স যাচ্ছেন।   

সংশোধিত চুক্তির অধীনে বর্ধিত টহল ব্যয়ের জন্য ফ্রান্সকে যুক্তরাজ্যের প্রদেয় অর্থ বছরে প্রায় সাড়ে ৫ কোটি পাউন্ড থেকে বাড়িয়ে ৬ কোটি ৩০ লাখ করা হবে।

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের যাত্রা বন্ধ করার চেষ্টা করতে ফরাসি উপকূলে টহল কর্মীর সংখ্যা ২০০ থেকে ৩০০  করা হবে।

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রেভারম্যান বিষয়টি নিয়ে ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যে পড়েছেন।

 

এ বছর এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারের বেশি মানুষ ওই বিপজ্জনক সাগর পথে পারাপার করেছে। এটি রেকর্ড সংখ্যক।

 

সম্প্রসারিত চুক্তিটি ফ্রান্সে কর্মরত মানব পাচারকারীদের কাজ আরেকটু কঠিন করবে। তবে তাদের এ বাণিজ্য শেষ হওয়ার আশঙ্কা নেই।

ব্রিটিশ সরকার সবসময় জোর দিয়ে বলে আসছে, হাজার হাজার অভিবাসীর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছোট নৌকায় ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার সমস্যার কোনো একক সমাধান নেই।

তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে একটি পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে। সেটি হচ্ছে, ফরাসি উপকূল ছেড়ে অভিবাসীরা যাতে আদৌ সাগরপথে যাত্রা শুরু করতে না পারে তা নিশ্চিতের চেষ্টা করা। চ্যানেল পার হয়ে যুক্তরাজ্যে আশ্রয় চাওয়ার জন্য ফ্রান্সের উপকূলীয় শহরগুলোতে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা হাজার হাজার মানুষ অপেক্ষা করছে।

অতিরিক্ত কর্মী এবং টহলের পাশাপাশি ব্রিটিশ অর্থ দিয়ে আরো ড্রোন এবং রাতে দেখার সরঞ্জামের ব্যবস্থা করতে পারবে ফ্রান্স। ফ্রান্সে অভিবাসীদের গ্রহণ এবং অপসারণ কেন্দ্র বাড়ানোর জন্যও তা ব্যয় করা হবে।

পণ্যবাহী ট্রাকে চড়ে যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে প্রবেশ রোধ করতে ফরাসি নৌবন্দরগুলো আরো সিসিটিভি এবং তল্লাশি কুকুর দলের ব্যবহার করতে পারবে।  
সূত্র: বিবিসি