NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে ফের শামিল হবেন বরিস?


খবর   প্রকাশিত:  ১০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:৩০ এএম

>
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে ফের শামিল হবেন বরিস?

লিজ ট্রাস পদত্যাগ করার পর চলতি বছর দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্যে; এবং এই প্রক্রিয়ায় প্রার্থী হিসেবে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের শামিল হবেন বলে জোর গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।

জনসন অবশ্য নিজে থেকে এ সম্পর্কে কিছু বলেননি। তবে তার ঘনিষ্টজনরা এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন।

যুক্তরাজ্যের সাময়িকী টাইমসের রাজনৈতিক সম্পাদক স্টিভেন সুইনফোর্ড বরিস জনসনের অন্যতম ঘনিষ্ট ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার এ ব্যাপারে রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘তিনি এখন চুপচাপ রয়েছেন, কিন্তু আমি তাকে যদ্দূর জানি, জাতীয় স্বার্থকে তিনি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন এবং সেই হিসেবে (নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন প্রক্রিয়ায়) তার শামিল হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।’

যুক্তরাজ্যের সংবিধান অনুযায়ী মেয়াদ থাকা অবস্থায় দেশের প্রধানমন্ত্রী যদি পদত্যাগ করেন, সেক্ষেত্রে পদে আগ্রহী প্রার্থীরা এগিয়ে যাবেন। ক্ষমতাসীন দলের অন্তত দুই জন আইনপ্রণেতার সমর্থন রয়েছে— এমন যে কোনো পার্লামেন্ট সদস্য বর্তমান পরিস্থিতিতে নিজেকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করতে পারবেন।

নতুন প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থীদের তারপর যেতে হবে বেশ কয়েক দফা ভোটে। যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট হাউস অব কমন্সের সরকারি দলের আইনপ্রণেতারা গোপন ব্যালটে ভোট দেবেন। সেসব ভোটের ফলাফলের গড় হিসাব করে যে প্রার্থী সবচেয়ে কম ভোট পাবেন, তার প্রার্থিতা বাতিল হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত প্রার্থীর সংখ্যা ২ জনে এসে না ঠেকছে ততক্ষণ চলতেই থাকবে এই ভোট।

শীর্ষ দুই প্রার্থী চুড়ান্ত হওয়ার পর তারা সমর্থন চাইবেন পার্লামেন্টের বাইরে সরকারি দলের যত সদস্য রয়েছেন তাদের। যে প্রার্থী সবচেয়ে বেশি সমর্থন লাভ করবেন, তিনিই হবেন যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।

বরিস জনসনও এভাবেই প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। ২০১৯ সালে কনজারভেটিভ পার্টির নেত্রী ও দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে’র পদত্যাগের পর দলের এমপি ও সদস্যদের সমর্থন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হন জনসন।

লকডাউনের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে মদের পার্টি কেলেঙ্কারি, উচ্চ মূল্যস্ফীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে নিজ দল ও বিরোধী দলীয় এমপিদের অব্যাহত সমালোচনা ও প্রচণ্ড চাপের মুখে গত ৭ জুলাই পদত্যাগ করতে বাধ্য হন জনসন।