NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

দুবাইয়ের মন্দিরে ১৬ দেবতার মূর্তি, দর্শনে লাগছে অনলাইন বুকিং


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:৫৮ পিএম

দুবাইয়ের মন্দিরে ১৬ দেবতার মূর্তি, দর্শনে লাগছে অনলাইন বুকিং

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: গত বুধবার সবার জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে দুবাইয়ের হিন্দু মন্দিরের দরজা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড় হিন্দু মন্দির এটি। এক নজরে দেখলে, যেকোনো বিলাসবহুল আবাসনের সঙ্গে টক্কর দিতে পারে এই মন্দির।

৭০ হাজার বর্গফুট এলাকার উপর এই মন্দিরটি বানাতে খরচ হয়েছে এক কোটি ৬০ লাখ ডলার।

 

এই হিন্দু মন্দিরের মূল আকর্ষণ হলো দেবতাদের মূর্তির সংখ্যা।  

 

কোনো নির্দিষ্ট দেবতা নন, ১৬টি ভিন্ন হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি রয়েছে এই মন্দিরে। মন্দির নির্মাতার মতে, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সকলকে এক ছাদের তলায় নিয়ে আসতেই এই মন্দির তৈরি করা হয়েছে।

২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই এই মন্দির তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। দুবাইয়ের জেবেল আলি এলাকা যা ‘ওয়ারশিপ ভিলেজ’ নামে বেশি প্রসিদ্ধ, সেখানেই গড়ে উঠেছে এই বিশালাকার মন্দির।

মন্দিরের আদল, দেয়ালের নকশায় দেখা যায়, এখানে রয়েছে আরব এবং হিন্দু সংস্কৃতির মেলবন্ধন। সাদা মার্বেলের তৈরি এই মন্দিরের সঙ্গে ভারতের গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরের মিল রয়েছে। এই মন্দিরের গম্বুজ আলাদাভাবে দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। উত্তর ভারতের মন্দিরের গম্বুজ যে আদলে তৈরি, এখানেও সেই ছাপ রয়েছে। গোলাপি রঙের একটি থ্রি-ডি পদ্মও দেখা যায় এই গম্বুজে।

মন্দিরের তলায় দু’টি বেসমেন্ট ছাড়াও আরো দুই তলা জুড়ে মন্দির বানানো হয়েছে। একসঙ্গে ১০০০ থেকে ১২০০ দর্শনার্থী এই মন্দিরে প্রবেশ করতে পারে।

সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে এই মন্দির দর্শনের জন্য পর্যটকদের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিউআর কোড স্ক্যান করে মন্দিরের ভিতরে ঢুকেছিলেন পর্যটকরা।

জনসাধারণের জন্য মন্দির খুলে দেওয়ার পর ভিড় উপচে পড়েছে মন্দিরে। ভিড় এড়ানোর জন্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টিকিট বুক করে মন্দিরে যাচ্ছেন পুণ্যার্থীরা।

প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই মন্দির খোলা থাকে। ভবিষ্যতে শুধু কিউআর কোড স্ক্যান করেই মন্দিরে প্রবেশ করানো যায় কি না, এই নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে বলেও জানা গেছে।
সূত্র: আনন্দবাজার।