NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

ছাগল চুরি মামলায় সেই ইউপি চেয়ারম্যানের জামিন


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০১:২৭ এএম

>
ছাগল চুরি মামলায় সেই ইউপি চেয়ারম্যানের জামিন

ছাগল চুরির মামলায় লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরবাদাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন জসিমসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পাঁচ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৬ জুন) দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রামগতি আমলি অঞ্চলের বিচারক নুসরাত জামান ঘটনাটি সমাধান করার শর্তে এ জামিন দেন। জসিম চরবাদাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। 

বিকেলে আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. শামছুদ্দিন হিমেল বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গতকাল সোমবার (৬ জুন) একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। এর প্রেক্ষিতে আসামিরা আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করেন।

মামলার বাদীর আইনজীবী মো. সোলায়মান মোল্লা জানান, আদালত ছাগল চুরির মামলাটি জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তদন্ত প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে আসামিদের বিরুদ্ধে

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ২৭ জানুয়ারি সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রামগতি আমলি আদালতে জুলফিকার আলী চৌধুরী এ মামলা করেন। এতে চেয়ারম্যান জসিম ও তার ছেলে ইফতেখার হোসাইন শাওনসহ পাঁচজনকে আসামি করা হয়। মামলায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ছাগল চুরি ছাড়াও মাছ এবং মাছের খাদ্য লুটেরও অভিযোগ আনা হয়। অন্য আসামিরা হলেন- ফরহাদ হোসেন সুমন, নুরুল আমিন ও খুরশিদ আলম। তারা চরবাদাম ইউনিয়নের পূর্ব চরসীতা গ্রামের বড় বাড়ির বাসিন্দা।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, রামগতি উপজেলার চরবাদাম ইউনিয়নের বড় বাড়ির সামনে জুলফিকার আলীর একটি প্রকল্প রয়েছে। ২৬ জানুয়ারি ভোরে সেখানে আসামিরা ঢুকে দুটি ছাগল জবাই ও চুরি করে নেন। এছাড়াও ওই প্রকল্পে থাকা মাছ, মাছের খাদ্য ও পাম্প চুরি করা হয়। ওইদিন সকালে সেখানে গিয়ে জুলফিকার বিষয়টি জানতে পারেন। ঘটনাস্থলে ছাগল জবাই করায় রক্তের দাগ দেখা যায়।

জুলফিকার আলী বলেন, জসিম চেয়ারম্যান ও তার লোকজন পুকুর থেকে ২০ হাজার টাকার মাছ লুট করেছে। তারা ছাগল চুরি করে খেয়েছে। তার শ্বশুরের ১৭টি মহিষ জিম্মায় রাখার নামে চেয়ারম্যান বিক্রি করে ফেলেছেন।

তবে ইউপি চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন জসিম দাবি করেন, সাজানো ঘটনায় তাদেরকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ঘটনাটি সমাধানের শর্তে আদালত থেকে তারা জামিন নিয়েছেন।