NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

কয়েকদিনের মধ্যেই পাঠ্যবই বিতরণ শেষ হবে: ডেপুটি প্রেস সচিব


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:৩২ এএম

কয়েকদিনের মধ্যেই পাঠ্যবই বিতরণ শেষ হবে: ডেপুটি প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেছেন, প্রতিদিন গড়ে ৪৫ হাজার পাঠ্যবই ছাপা হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই বই ছাপার কাজ ও বিতরণ শেষ হবে।

সোমবার (১০ মার্চ) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

 

ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি বলেন, এ বছর পাঠ্যপুস্তক বিতরণে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। এ বছর বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানে সর্বমোট ৩৯ কোটি ৬০ লাখ পাঠ্যবই বিতরণের কথা ছিল। এর মধ্যে ৩৮কোটি ২৯ লাখ ৬১ হাজার বই ছাপা ও বিতরণ হয়েছে। ছাপা হওয়া বই মোট বইয়ের ৯৭ শতাংশ দশমিক ২ শতাংশ। ২ কোটি ৩৭ লাখ ছাপা হয়েছে কিন্তু বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।। বিতরণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

এছাড়া এখনো ১ কোটি ৮ লাখ ৫ হাজার বই ছাপানো সম্ভব হয়নি। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে এ বইগুলো ছাপা ও বিতরণ করা সম্ভব হবে। মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে ছাপা ও বিতরণের কাজ শেষ হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, যে বইগুলো ছাপানো সম্ভব হয়নি সেগুলো মূলত শারীরিক শিক্ষা, গ্রন্থ বিজ্ঞান ও ক্যারিয়ার কাউন্সিল বিষয়ের। এনসিটিবি জানিয়েছে প্রতিদিন ৪৫ হাজার কপি বই ছাপানো হচ্ছে। সে হিসাবে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই বই ছাপার কাজে বিতরণ শেষ হবে।

তিনি জানান, সরকারের পক্ষ থেকে ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখের মধ্যে বই ছাপার কাজ শেষ করা ও বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে ১০ মার্চের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

ওই ছাপানোর কাজ বিলম্বিত হওয়ার কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমদানি করা কাগজ খালাস করতে বিলম্ব হয়। এছাড়া চীনের নববর্ষের কারণে কাগজ আমদানি কিছুটা বিলম্বিত হয়।

 

ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি বলেন, এ বছর শতভাগ বই দেশে ছাপা হয়েছে। ফলে দেশীয় মুদ্রণ শিল্প উপকৃত হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে সব সময় নজরদারি করা হয়েছে। কাগজের মান ও বাঁধাইয়ের মান ধরে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।

তাছাড়া বিগত সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু মুদ্রণ ব্যবসায়ী মুদ্রণ কার্যক্রম জুন-জুলাইয়ে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা করেছিল। সরকারের ইমেজ খুণ্নের পাশাপাশি শিশুদের পড়াশুনা বিলম্বিত করতে চেয়েছিল। এ বিষয়ে সরকারের গোয়েন্দা তৎপরতার ফলে তাদের ষড়যন্ত্রগুলো ব্যর্থ করা সম্ভব হয়েছে।

 

তিনি জানান, যারা এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল তাদের ভবিষ্যতে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে।