NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

আরও দুই ব্রিটিশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করলো রাশিয়া


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:৩২ এএম

আরও দুই ব্রিটিশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করলো রাশিয়া

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে দুই ব্রিটিশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করছে রাশিয়া। রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিষেবা জানিয়েছে, একজন ব্রিটিশ কূটনীতিক ও অন্য একজন কূটনীতিকের স্ত্রীকে রাশিয়া থেকে বহিষ্কার করা হচ্ছে।

রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি) এই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গোয়েন্দা তথ্য ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ এনেছে। সেখানে তাদের দুই সপ্তাহের মধ্যে রাশিয়া ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

 

সোমবার (১০ মার্চ) মস্কো জানিয়েছে, তারা গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে কূটনীতিকদের বহিষ্কার করছে। এক বিবৃতিতে এফএসবি জানিয়েছে, তারা রাশিয়ায় প্রবেশের জন্য অনুমতি নেওয়ার সময় নিজেদের সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিল।

গত এক বছরেই রাশিয়া থেকে সাতজন ব্রিটিশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়। তখনও মস্কো তাদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনে। তবে এমন অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করেছে যুক্তরাজ্য।

 

যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, এটিই প্রথমবার নয় যে রাশিয়া আমাদের কর্মীদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষপূর্ণ ও ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছে। ২০২৪ সালের নভেম্বরেও একজন ব্রিটিশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছিল মস্কো। পরে গত মাসে যুক্তরাজ্য একজন রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করে। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তখন বলেছিল, তারা বহিষ্কারের জবাব দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।

২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার ‘সামরিক অভিযানের’ পর থেকেই লন্ডন ও মস্কোর মধ্যে সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। আর সম্প্রতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার দৃঢ়ভাবে ইউক্রেনের পাশে থাকার ঘোষাণা দেওয়ায় দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে।

 

স্টারমার নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি শান্তি চুক্তির ক্ষেত্রে রাশিয়াকে ইউক্রেন আক্রমণ থেকে বিরত রাখতে ইচ্ছুকদের জোটে যোগদানের জন্য দেশগুলোকে আহ্বান জানিয়েছেন।

 

সূত্র: বিবিসি