NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo

ইউএসএআইডিকে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি বললেন মোদীর উপদেষ্টা


খবর   প্রকাশিত:  ০২ মার্চ, ২০২৫, ০৮:৫০ পিএম

ইউএসএআইডিকে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি বললেন মোদীর উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি সাহায্য সংস্থা ইউএসএআইডিকে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি বলে আখ্যা দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সঞ্জীব সান্যাল। তিনি আরও বলেছেন, আমি জানতে আগ্রহী যে ভারত, বাংলাদেশ ও নেপালে ইউএসএআইডির এই অর্থ কারা পেয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ভারত-বাংলাদেশসহ বিশ্বের বেশ কিছু দেশে বড় ধরনের অর্থ সহায়তা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ধনকুবের ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন দেশটির ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সি’ (ডিওজিই) সম্প্রতি ভারতকে ২১ মিলিয়ন ডলারের আর্থিক সহায়তা বন্ধ করার কথা জানায়।

 

ডিওজিই’র দাবি, বিভিন্ন দেশে নির্বাচনী ব্যবস্থা এবং‌ রাজনৈতিক কাঠামোর উন্নতিতে মোট ৪৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার ব্যয় করতো যুক্তরাষ্ট্র। বলা হচ্ছে, এই সহায়তা পাঠানো হতো ভারতের নির্বাচনে ভোটারদের ভোটদানে উৎসাহিত করতে। আর এই অনুদান বন্ধের পরই ইউএসএআইডিকে সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি বলে আখ্যায়িত করেন সঞ্জীব সান্যাল।

এদিকে, অনুদান বন্ধের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে গেছে ভারতের রাজনীতিতে। বিরোধীদের একাংশের দাবি, এতেই তো প্রমাণিত হয়ে যায় যে নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপ থাকতো।

 

অন্যদিকে, বিজেপির দাবি- ইউএসএআইডির অর্থ সহায়তায় আর যাই হোক, শাসকদলের উপকার হওয়ার কথা নয়। এমনকি, এ প্রসঙ্গেও মার্কিন ধনকুবের জর্জ সোরোসের সঙ্গে কংগ্রেস তথা গান্ধী পরিবারের যোগাযোগ নিয়ে কটাক্ষ করেছে মোদীর দল।

 

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পরই ইউএসএইডের কার্যক্রম নিয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে ডিওজিই। তারা বলছে, বাইডেন প্রশাসনের সময়ে সংস্থাটির অর্থায়ন স্বচ্ছতার অভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

সূত্র: এনডিটিভি