NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

শফিক রেহমানের হাত ধরে প্রবর্তিত হলো ‘ভালোবাসা পদক’


খবর   প্রকাশিত:  ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ০১:৪৭ পিএম

শফিক রেহমানের হাত ধরে প্রবর্তিত হলো ‘ভালোবাসা পদক’

বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবস উদযাপনের ৩৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে যায়যায়দিন ও ইস্টিশন কমিউনিকেশন্সের আয়োজনে রাজধানীর শেরাটন হোটেলে অনুষ্ঠিত হলো একটি বিশেষ সংবাদ সম্মেলন। 

এ সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা করা হয়- আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার শেরাটন হোটেলের আলফ্রেস্কোতে অনুষ্ঠিত হবে ভালোবাসা পদক-২০২৫ প্রদান অনুষ্ঠান।

এতে প্রতিবছর দেশ-মানব-প্রাণ ও প্রকৃতিতে বিশেষ অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ‘ভালোবাসা পদক’ প্রদান করা হবে। পাশাপাশি থাকবে আজীবন সম্মাননা, বিশেষ সম্মাননা।

স্টার ক্যাটাগরিতে সমাজে উদাহরণ সৃষ্টিকারী তারকাদেরও এ পদকে ভূষিত করা হবে। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক একটি উদ্যোগ।

 

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন যায়যায়দিন পত্রিকার সম্পাদক ও বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের প্রচলক শফিক রেহমান ও তার সহধর্মিণী ও ডেমোক্রেসি ওয়াচ-এর নির্বাহী পরিচালক তালেয়া রেহমান,  ইস্টিশন কমিউনিকেশন্সের সিইও ও ভালোবাসা দিবস উদযাপন পর্ষদের আহ্বায়ক রুদ্র হক, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও চলচ্চিত্র নির্মাতা মাহমুদ দিদার, শেরাটন হোটেলের সিইও মো. শাখাওয়াত হোসেন, ঐতিহ্য প্রকাশনীর কর্ণধার আরিফুর রহমান নাইম ও যায়যায়দিনের যুগ্ম সম্পাদক সজীব ওনাসিস। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেছেন উপস্থাপক শ্রাবণ্য তৌহিদা।

 

 

অনুষ্ঠানে বরেণ্য সাংবাদিক ও ভালোবাসা দিবসের প্রচলক শফিক রেহমান বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবস প্রচলনের ইতিহাস তুলে ধরেন। স্মৃতিচারণায় উঠে আসে ১৯৯৩ সালে যায়যায়দিন-এর ঐতিহাসিক ‘ভালোবাসা সংখ্যা’র কথা। 

এ সময় তিনি বলেন, “ভালোবাসা দিবস যে এত ব্যাপকতা পাবে তা ভেবে আমি কিছু করিনি। আপন মনের খেয়ালে কাজ করে গেছি।

এখন তা যে সারা দেশে সার্বজনীনভাবে পালিত হয় তা দেখে আমি অসম্ভব আপ্লুত। ভালোবাসা পদক প্রবর্তনের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আশা করি, উদ্যোগটি সফল ও অর্থবহ কিছু হতে যাচ্ছে।”

 

অনুষ্ঠানে বক্তারা ভালোবাসা পদক প্রবর্তনের উদ্যোগটিকে তাৎপর্যপূর্ণ উদ্যোগ বলে অভিহিত করেন।