NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo

যে কারণে চারদিনেই ১০০ মিলিয়ন আয় করবে ক্যাপ্টেন আমেরিকা


খবর   প্রকাশিত:  ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:৩৩ পিএম

যে কারণে চারদিনেই ১০০ মিলিয়ন আয় করবে ক্যাপ্টেন আমেরিকা

চলতি বছরে হলিউডে বেশ কিছু বিগ বাজেটের সিনেমা মুক্তি পাবে। ছবিগুলো নিয়ে দর্শকের আগ্রহের শেষ নেই। বহুল প্রতিক্ষীত সেসব সিনেমাগুলোর একটি ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা : ব্রেভ নিউ ওয়ার্ল্ড’। এটি আগামী মাসে মুক্তি পাবে। দীর্ঘদিন ধরেই মার্ভেল সিনেমার ভক্তরা এই ছবির অপেক্ষায় দিন গুনছেন।

বছরের প্রথম সিনেমা হিসেবে এটি ১৪ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাবে। ধারণা করা হচ্ছে মার্ভেল স্টুডিওসের নতুন সিনেমাটি মুক্তির প্রথম চারদিনেই ১০০ মিলিয়ন ডলার আয় করবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফেব্রুয়ারি ১৪ থেকে ১৭ তারিখের প্রেসিডেন্টস ডে উইকএন্ড হিসেবে ধরা হয়। এই চারদিনে দেশটি উৎসবমুখর হয়ে উঠে। ছুটির আমেজে চারদিকে দেখা যায় নানা উৎসব ও কনসার্টের আয়োজন। এসময় সিনেমা মুক্তির দারুণ উপযোগী সময় বলে পরিচিত।

 

এইসব বিবেচনা করেই ডেডলাইন মনে করছে, ক্যাপ্টেন আমেরিকার নতুন পর্বটি ১০০ মিলিয়ন ডলার আয় করতে পারে। এটা ৮৬ মিলিয়ন থেকে ৯৫ মিলিয়ন ডলারও হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

প্রেসিডেন্টস ডে উইকএন্ডে সর্বোচ্চ আয়ের ইতিহাসে মার্ভেল স্টুডিওসের সুনাম রয়েছে। ২০১৮ সালের তাদের ‘ব্ল্যাক প্যান্থার’ আয় করেছিল ২৪২.১ মিলিয়ন ডলার, ‘ডেডপুল’ ১৫২.১ মিলিয়ন এবং ‘অ্যান্ট-ম্যান অ্যান্ড দ্য ওয়াস্প: কুয়ান্টামেনিয়া’ সিনেমাটি ১২০.৩ মিলিয়ন ডলার আয় করেছিল। এর মধ্যে ‘ব্ল্যাক প্যান্থার’ সিনেমাটি ৩ দিনে ২০২ মিলিয়ন আয় করেছিল। ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা: ব্রেভ নিউ ওয়ার্ল্ড’ ছবিও সেই পথে হাঁটার সম্ভাবনা রয়েছে।

 

এই পূর্বাভাসে সিনেমাটির কাস্ট পরিবর্তন এবং পুরো ফ্র্যাঞ্চাইজির নতুন রূপের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। আসন্ন এই কিস্তি ২০১৪ সালের ‌‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা: উইন্টার সোলজার’ সিনেমার মতো বাস্তববাদী গল্পে নির্মিত। সেই ছবিটি ৯৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেছিল।

ট্র্যাকিং সার্ভিস কুয়েরাম জানায়, ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা: ব্রেভ নিউ ওয়ার্ল্ড’ আগামী মাসে মুক্তি পেতে যাওয়া সিনেমাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ অর্জন করেছে। যার স্কোর ৫৮। এটি ইউনিভার্সালের উলফ ম্যান (৪৪), লাইন্সগেটের ফ্লাইট রিস্ক (৩৭) এবং সনি স্টুডিওর প্যাডিংটন ইন পেরু (৩৬) সিনেমাগুলোর চেয়ে বেশি। সিনেমাটি পুরুষ দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। তবে ৩৫ বছরের নিচের নারীদের মধ্যেও এ ছবির প্রভাব যথেষ্ট।

টিকিট বিক্রির বিষয়ে ৬৭% দর্শক সিনেমাটি থিয়েটারে দেখার জন্য প্রস্তুত। যা আসন্ন প্রতিযোগী সিনেমাগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। যেমন উলফ ম্যান ৫৭%, ফ্লাইট রিস্ক ৫৭%, কোম্প্যানিয়ন ৩৭% এবং প্যাডিংটন ইন পেরু ৪৫%।

 

জুলিয়াস ওনাহ পরিচালিত এই সিনেমার গল্প শুরু হবে দ্য ফ্যালকন অ্যান্ড দ্য উইন্টার সোলজার সিরিজের পর থেকে। সেখানে স্যাম উইলসন স্টিভ রজার্সের দেওয়া ঢালটি গ্রহণ করেন। সেই সিরিজের সফলতা দেখে আশা করা হচ্ছে, সিনেমাটি তার ফ্যানবেজের কাছ থেকে শক্তিশালী সমর্থন পাবে।