NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে শেখ কামালের ৭৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন শহীদ শেখ কামাল যুব সমাজের জন্য অনন্তকাল ধরে অনুকরণীয় আদর্শ হয়ে থাকবেন -রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুহিত


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:৩১ পিএম

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে শেখ কামালের ৭৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন শহীদ শেখ কামাল যুব সমাজের জন্য অনন্তকাল ধরে অনুকরণীয় আদর্শ হয়ে থাকবেন -রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুহিত

 

 

 

 

নিউইয়র্ক: আজ জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর ৭৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।

 

অনুষ্ঠানের শুরুতেই বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটে জাতির পিতার পরিবারের সকল শহীদ সদস্যগণের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বানী পাঠ এবং শেখ কামালের জীবন ও কর্মের উপর একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

 

অনুষ্ঠানটিতে মূল বক্তব্য প্রদান করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত। তিনি বলেন, শেখ কামাল ছিলেন অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল, এবং আধুনিক একজন বাঙালি। তিনি ছিলেন সাধারণের মধ্যে অসাধারণ। অমায়িক ব্যবহার, মানবিক গুণাবলী এবং সাংগঠনিক দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে তিনি অসংখ্য সামাজিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তিনি ছিলেন আবাহনী ক্রীড়া চক্রের প্রতিষ্ঠাতা, ঢাকা থিয়েটারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, স্বাধীন বাংলাদেশে গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন আন্দোলনের একজন পুরোধা। তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠী। বহুমূখী প্রতিভার অধিকারী এই ক্ষণজন্মা তরুণ ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মাধ্যমে যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠনে দেশের যুবসমাজকে কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন।

 

স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশে যে অসামান্য অগ্রগতি সাধন করেছে, তার মধ্য দিয়েই বাস্তবায়িত হচ্ছে স্বপ্নদর্শী তরুন শেখ কামালের স্বপ্ন।

 

রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, নিজস্ব চিন্তাধারা, সৃজনশীলতা, মেধা ও রুচির সর্বোচ্চ প্রয়োগ ঘটিয়ে জাতি গঠনে শহীদ শেখ কামাল যে অনন্য ভূমিকা রেখে গেছেন তা যুব সমাজের জন্য অনন্তকাল ধরে অনুকরণীয় আদর্শ হয়ে থাকবে। 

 

উন্মুক্ত আলোচনা পর্বে মিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারিগণ বক্তব্য রাখেন। শহীদ শেখ কামালের জীবন ও কর্মের নানা দিক উঠে আসে উন্মুক্ত আলোচনায়। শেখ কামালের আদর্শ ধারণ করে দেশের যুব সমাজ ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশকে আরও উচ্চতর আসনে তুলে ধরবে মর্মে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বক্তাগণ।