NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, জুন ১৬, ২০২৫ | ১ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ভয়-আতঙ্কে ইসরায়েলি বাসিন্দারা তিন হাজার হলে মুক্তি পাচ্ছে আমির খানের সিনেমা অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার নামের পাশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা বাঙ্কারে থেকে ইরানের হামলার জবাব নিয়ে আলোচনা নেতানিয়াহুর বুবলীর কর্মকাণ্ড দেখে অপুকে সান্ত্বনা দেন শাকিব! রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫ ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশুর করুণ বিদায়ে কাঁদছে সবাই
Logo
logo

সিরিয়ায় হাজার হাজার মানুষকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া সাবেক বিচারপতি গ্রেফতার


খবর   প্রকাশিত:  ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৪:১৬ পিএম

সিরিয়ায় হাজার হাজার মানুষকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া সাবেক বিচারপতি গ্রেফতার

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের আমলে হাজার হাজার মানুষকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া সাবেক বিচারপতিকে গ্রেফতার করেছে বর্তমান প্রশাসন।

সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আসাদের সরকারের আমলে হাজার হাজার বিরোধীদের গ্রেফতার করা হয়। তাদের কারাগারে আটক করে নির্যাতন করা হয়েছে। বহু মানুষকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

 

নতুন সরকার এসে সাবেক প্রেসিডেন্টের আমলের হত্যাকারীদের আটক করতে শুরু করেছে বলে সিরিয়া ওয়ার মনিটার সংস্থা জানিয়েছে।

সিরিয়ার মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছে, যে বিচারপতিকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তার নাম মোহাম্মেদ কানজো হাসান। টারটাস অঞ্চল থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

 

আসাদের সঙ্গে তার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল বলে দাবি করা হয়েছে। ওই বিচারপতির সঙ্গে আরও ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা ওই বিচারপতির সহযোগী বলে জানানো হয়েছে। সেনা বিচারালয়ে ওই বিচারপতি হাজার হাজার বিদ্রোহীদের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বলে অভিযোগ।

 

২০১১ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত সিরিয়ার মিলিটারি ফিল্ড কোর্ট বা সেনা আদালতের প্রধান ছিলেন কানজো। ২০১১ সালেই সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। এরপর গোটা সিরিয়ার সেনা আদালতের প্রধান হিসেবে পদন্নোতি হয় তার। অভিযোগ এই সময়ে, এক মিনিটেরও কম সময়ে বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে দিতেন কানজো। ওই সময়ের মধ্যেই তিনি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়ে দিতেন। অর্থাৎ, কার্যত বিনা বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হতো বিদ্রোহীদের।

সূত্র: ডয়েচে ভেলে