NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, জুন ১৬, ২০২৫ | ২ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ভয়-আতঙ্কে ইসরায়েলি বাসিন্দারা তিন হাজার হলে মুক্তি পাচ্ছে আমির খানের সিনেমা অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার নামের পাশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা বাঙ্কারে থেকে ইরানের হামলার জবাব নিয়ে আলোচনা নেতানিয়াহুর বুবলীর কর্মকাণ্ড দেখে অপুকে সান্ত্বনা দেন শাকিব! রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫ ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশুর করুণ বিদায়ে কাঁদছে সবাই
Logo
logo

ইসরায়েলি নেতাদের মৃত্যুদণ্ডের আহ্বান খামেনির


খবর   প্রকাশিত:  ১৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:৫৮ এএম

ইসরায়েলি নেতাদের মৃত্যুদণ্ডের আহ্বান খামেনির

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি সোমবার বলেছেন, ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নয়, বরং মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া উচিত। তিনি গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লড়াইরত সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও হিজবুল্লাহকে সমর্থন দিয়ে আসছেন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং হামাস নেতা ইব্রাহিম আল-মাসরির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর খামেনি এই মন্তব্য করলেন।

ইসরায়েলি নেতাদের প্রতি ইঙ্গিত করে খামেনি বলেন, ‘তারা (আইসিসি) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন, এটা যথেষ্ট নয়...এই অপরাধী নেতাদের জন্য মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া উচিত।

 

আইসিসির বিচারকরা তাদের সিদ্ধান্তে বলেছেন, নেতানিয়াহু ও ইয়োভ গালান্ট হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন ও যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ক্ষুধা ব্যবহারের মতো কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী—যা গাজার বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে একটি ‘ব্যাপক ও পদ্ধতিগত আক্রমণের’ অংশ।


 

আইসিসির সিদ্ধান্তে ইসরায়েলে ক্ষোভের জন্ম হয়। তারা একে লজ্জাজনক ও অযৌক্তিক বলে অভিহিত করেছে। পাশাপাশি তারা হেগভিত্তিক আদালতের এখতিয়ার অস্বীকার এবং গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

 অন্যদিকে গাজার বাসিন্দারা আশা প্রকাশ করেছে, এটি সহিংসতা শেষ করতে ও যুদ্ধাপরাধের জন্য দোষীদের বিচারের মুখোমুখি করতে সহায়তা করবে।

 

ইসরায়েলি নেতাদের পাশাপাশি হামাস নেতা ইব্রাহিম আল-মাসরির বিরুদ্ধে পরোয়ানায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে তার গোষ্ঠীর হামলার সময় ব্যাপক হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ ও জিম্মি করার অভিযোগ আনা হয়েছে। সেই হামলার পর দীর্ঘদিন অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি অঞ্চলটিতে যুদ্ধ শুরু করে ইসরায়েল।  

ইসরায়েল দাবি করেছে, তারা জুলাই মাসে একটি বিমান হামলায় মাসরিকে হত্যা করেছে, যিনি মোহাম্মদ দেইফ নামেও পরিচিত।

তবে হামাস বিষয়টি নিশ্চিত বা অস্বীকার—কোনোটিই করেনি।

 

সূত্র : রয়টার্স