NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, মে ৬, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ চাইলেন জাতিসংঘ মহাসচিব


খবর   প্রকাশিত:  ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০৪:৩৭ এএম

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ চাইলেন জাতিসংঘ মহাসচিব

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন অবসানে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। আলজাজিরাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এই মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘এই যুদ্ধ অবসানে যুক্তরাষ্ট্রের উচিত ইসরায়েলকে চাপ দেওয়া। যুদ্ধ থামানোর ক্ষমতা আমার নেই।

 

আমরা আওয়াজ তুলতে পারি এবং সেই আওয়াজ তোলার অংশ হিসেবে শুরু থেকেই আমরা উচ্চৈঃস্বরে এবং স্পষ্ট বলে আসছি যে এই যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিনি জনগণের দুর্ভোগ বন্ধ করতে হবে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারকে স্বীকৃতি দিতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, তারা একমাত্র পরাশক্তি, যাদের মাধ্যমে অস্ত্র ও কূটনৈতিক সুরক্ষা পেয়ে ইসরায়েল যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম হচ্ছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই পশ্চিম তীরের  যেকোনো সম্ভাব্য সংযুক্তি, জমি দখল বা অবৈধ বসতিগুলোকে রুখে দিতে হবে।

 

গাজা ও পূর্ব জেরুজালেমের সঙ্গে পশ্চিম তীর নিয়েই ভবিষ্যতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠিত হতে হবে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছে, অন্তত সাড়ে ২২ হাজার আহত ফিলিস্তিনির আঘাত এমন যে তারা আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে না। অনেকের হাত-পা কেটে ফেলতে হবে এবং অনেকের বিশালমাত্রায় পুনর্বাসনের প্রয়োজন হবে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে গাজায় এ পর্যন্ত ৪১ হাজার ১১৮ জন নিহত হয়েছে।

 

আহত হয়েছে ৯৫ হাজারের বেশি মানুষ। ডব্লিউএইচও জানায়, এই সংঘাতে হাজারো নারী ও শিশু মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে এবং তারা শরীরের একাধিক স্থানে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। আনুমানিক ১৩ হাজার ৪৫৫ জন থেকে ১৭ হাজার ৫৫০ জন তাদের বিভিন্ন অঙ্গে মারাত্মক আঘাত পেয়েছে। এ কারণে তাদের পুনর্বাসন প্রয়োজন। তিন হাজার ১০৫ জন থেকে চার হাজার ৫০ জনের অঙ্গচ্ছেদ হয়েছে।