মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন জানিয়েছেন, এখন যুদ্ধবিরতি নিয়ে পূর্ণ মতৈক্যে পৌঁছানোর পুরো দায় ইসরায়েল ও হামাসের। তবে ৯০ শতাংশ মতৈক্য হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত হওয়া বাকি আছে। তিনি দুই পক্ষকে অনুরোধ করেছেন, তারা যেন বাকি ১০ শতাংশ মতৈক্যে পৌঁছয় ও যুদ্ধবিরতি চুক্তি করে।
ব্লিনকেনের যুক্তি, ‘এটা এখন ইসরায়েল ও হামাসের দায়িত্ব মতৈক্যে পৌঁছনো, লড়াই বন্ধ করা ও জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া।’
তিনি আরো জানান, ‘যে বিষয়ের এখনো ফয়সালা হয়নি, তার মধ্যে আছে ফিলাডেলফি করিডর, যা গাজা ভূখণ্ড ও মিসরের সীমান্তে পড়ে। তা ছাড়া কিভাবে পণবন্দি ও ইসারেয়েলের জেলে বন্দিরা মুক্তি পাবেন, সেটা নিয়েও বিরোধ রয়েছে।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘আমি আশা করছি, মধ্যস্থতাকারী মিসর ও কাতার আমাদের চিন্তা-ভাবনার কথা হামাসকে জানাবে।
আমরা ইসরায়েলের সঙ্গে কথা বলব। তারপর আমরাও দেখব, কেমন করে বাকি বিষয়গুলো নিয়ে একমত হওয়া যায়।’
মার্কিন নিউজ চ্যানেল ফক্সের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘এখনো চুক্তি হওয়ার মতো অবস্থা আসেনি।’
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে এই সংঘাতে প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়েছে।