NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, মে ৬, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

তুরস্কে বন্ধ হলো ইনস্টাগ্রাম


খবর   প্রকাশিত:  ০৪ আগস্ট, ২০২৪, ০৭:৫২ এএম

তুরস্কে বন্ধ হলো ইনস্টাগ্রাম

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রাম নিষিদ্ধ করেছে তুরস্কের সরকার। ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী সংগঠন হামাসের শীর্ষ নেতা ও রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়ার নিহতের সংবাদ এবং এ ঘটনায় যারা সান্ত্বনা জানিয়েছেন, তাদের পোস্ট ‘সেন্সর’ করায় এ নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছে দেশটি। শুক্রবার দেশটির তথ্য যোগাযোগমন্ত্রী ফাহরেত্তিন আলতুন এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ইনস্টাগ্রামের প্রতি নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে আলতুন বলেন, ‘ইসমাইল হানিয়ার নিহতের ঘটনাসংক্রান্ত কোনো সংবাদ ইনস্টাগ্রামে নেই।

তার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে যারা পোস্ট দিতে চাইছেন, তারাও পোস্ট করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। সেন্সরশিপের কারণেই এমনটা হয়েছে।

 

 

আলতুন আরো বলেন, ‘যে প্রতিষ্ঠান মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে, আমরা তাদের প্রতি কঠোর নিন্দা জানাই। এ ধরনের সেন্সরশিপ কখনো গ্রহণযোগ্য নয়।

আজ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য তুরস্কে ইনস্টাগ্রাম বন্ধ করা হলো।’

 

তুরস্কের সবচেয়ে জনপ্রিয় যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রাম। দেশটির পরিসংখ্যান দপ্তরের তথ্য অনুসারে, দেশের মোট ৮ লাখ ৩০ হাজার জনসংখ্যার মধ্যে ৫ লাখ ৮০ হাজার মানুষ ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিষিদ্ধ করা তুরস্কে এবারেই প্রথম নয়।

এর আগে ২০১৪ সালে দুই সপ্তাহের জন্য এক্স (সাবেক টুইটার) এবং দুই মাসের জন্য ইউটিউব বন্ধ করা হয় দেশটিতে। তারপর ২০১৭-২০২০ সাল পর্যন্ত তিন বছর উইকিপিডিয়া বন্ধ ছিল।

 


 

হামাসপ্রধান ইসমাইল হানিয়া বুধবার ইরানের রাজধানীতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। হামাস ও ইরান এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করলেও তেল আবিব এখনো এ ঘটনার দায় স্বীকার করেনি।