NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

মার্কিন স্কলারশিপ পেতে জীবিত বাবার মৃত্যু সনদ, নির্বাসিত ভারতীয়


খবর   প্রকাশিত:  ২৯ জুন, ২০২৪, ০৩:৫৯ এএম

মার্কিন স্কলারশিপ পেতে জীবিত বাবার মৃত্যু সনদ, নির্বাসিত ভারতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আরিয়ান আনন্দ (১৯) নামের এক ভারতীয় শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে নির্বাসিত করা হয়েছে। ফুল স্কলারশিপ পেতে নথি জাল করার বিষয় প্রকাশ্যে আসার পর তার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের লেহাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আনন্দ  ‘মিথ্যার ওপর জীবন ও ক্যারিয়ার’ নামে রেডিটে এক পোস্টে বিষয়টি উল্লেখ করেছিলেন।

যদিও পোস্টটি পরে মুছে দেওয়া হয়েছে। তবে প্লাটফরমটির এক মডারেটর তা প্রকাশ করেন।

 

আনন্দ তার স্বীকারোক্তিতে কিভাবে দশম শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষার ফল জাল করেছিলেন জানিয়েছেন। তিনি ফুল স্কলারশিপসহ মার্কিন কলেজে ভর্তি নিশ্চিতের জন্যও জালিয়াতির পথ বেছে নিয়েছিলেন।

এর জন্য তিনি নম্বরপত্র, আবেদনপত্র, এমনকি তার জীবিত বাবার মৃত্যু সনদও ছিল। পরে তিনি কলেজে ভর্তির পর স্বীকার করেন, পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে তিনি প্রচুর পরিমাণে মদ্যপানের দিকে ঝুঁকেছেন। তাই স্কলারশিপ পেতে তিনি এ প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন।

 

৬এবিসির বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আনন্দকে দুই মাস আগে গ্রেপ্তার করা হয়।

এরপর জালিয়াতি ও সেবা চুরির অপরাধে তাকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের অনুরোধে তাকে বহিষ্কার করে ভারতে পাঠানো হয়।

 

লেহাই বিশ্ববিদ্যালয় এক বিবৃতিতে এ ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের প্রশংসা করেছে।

৬এবিসি অনুসারে, নর্থহ্যাম্পটন কাউন্টির সহকারী জেলা অ্যাটর্নি মাইকেল ওয়েইনার্ট বলেছেন, রেডিটের ওই মডারেটর দেখেন, আনন্দ কেবল লেহাই বিশ্ববিদ্যালয়কে অনুসরণ করছিল। তাই তিনি লেহাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এই বিষয়টি শেয়ার করেন।

 লেহাই বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্তের প্রশংসা করে ওয়েইনার্ট বলেন, তথ্য যাচাই অনেক চ্যালেন্জিং ছিল। কিন্তু লেহাই ও তাদের পুলিশ বাহিনী ঘটনার গভীরে গিয়ে তথ্য উদঘাটনের জন্য চমৎকার কাজ করেছে।