NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

পারমাণবিক বোমার ব্যবহার নিয়ে যা বললেন পুতিন


খবর   প্রকাশিত:  ০৯ জুন, ২০২৪, ০৭:৫০ পিএম

পারমাণবিক বোমার ব্যবহার নিয়ে যা বললেন পুতিন

রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরই আলোচনায় আসে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে। পুতিন এই যুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবেন কি না তা নিয়ে তৈরি হয় ধোঁয়াশা। এবার সে বিষয়ে স্পষ্ট বক্তব্য দিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

শুক্রবার (৭ জুন) পুতিন বলেন, ইউক্রেনে জয়ের জন্য রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করার দরকার নেই।

 

পুতিনের এমন বার্তার পর বোঝা যাচ্ছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে চলা বড় যুদ্ধটি পারমাণবিক যুদ্ধে রূপ নেবে না।

 

তবে এর আগে বেশ কয়েকবার নিজেদের প্রতিরক্ষার জন্য পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন পুতিন।

সেন্ট পিটার্সবার্গের ইকোনমিক ফোরামে রাশিয়ার এক প্রভাবশালী বিশ্লেষক প্রশ্ন করেন ইউক্রেন ইস্যুতে পারমাণবিক পিস্তল ধরা হবে কি না। জবাবে পুতিন বলেন, এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের কোনো পরিস্থিতি দেখছি না।

রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার হতে পারে বিশেষ ক্ষেত্রে। যেমন সার্বভৌমত্ব ও দেশের অখণ্ডতার ওপর হুমকি তৈরি হলে। কিন্তু আমি মনে করি না এ ধরনের সময় এসেছে। পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই।

 

মস্কো ক্রিমিয়া ছাড়াও ইউক্রেনের কাছ থেকে সম্প্রতি দখলে নেওয়া চারটি অঞ্চলকে এখন নিজেদের বলে মনে করে। ফলে কিয়েভ যদি এসব অঞ্চল পুনরায় ফেরত নেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে পারমাণবিক হামলার ঝুঁকি তৈরি হবে।

 

সম্প্রতি রাশিয়ান টার্গেটে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা জোরদার করেছে ইউক্রেন। তাদের লক্ষ্য হলো রাশিয়ার কাছ থেকে অঞ্চলগুলো ফিরিয়ে আনা।