NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo
ফিলিপাইনের ডি ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়

সমাবর্তনে গুলি, সাবেক মেয়রসহ নিহত ৩


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০২:২৯ পিএম

সমাবর্তনে গুলি, সাবেক মেয়রসহ নিহত ৩

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: ফিলিপাইনে এক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে গুলিতে সাবেক এক মেয়রসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

রোববার (২৪ জুলাই) ওই হামলার পর কুইজোন সিটি পুলিশের প্রধান রেমুস মেদিনা বলেছেন, দক্ষিণাঞ্চলের লামিটান শহরের সাবেক মেয়র রোজ ফুরিগাকে হত্যার জন্যই ওই হামলা হয় বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন তারা।

মেয়ের সমাবর্তনে যোগ দিতে আতেনেও ডি ম্যানিলা ইউনিভার্সিটিতে গিয়েছিলেন রোজ ফুরিগা। আতেনেও ডি ম্যানিলা ফিলিপাইনের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি।

গুলিবর্ষণকারী অভিযুক্ত গাড়ি করে পালিয়ে যাওয়ার সময় ক্যাম্পাসের নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে গুলি বিনিময়ের পর আহত অবস্থায় ধরা পড়েছে। তাকে জেলহাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

নিহত আরও দুজনের মধ্যে একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তা। আরেক নিহতের পরিচয় এখনো জানাতে পারেনি পুলিশ। মেদিনা সাংবাদিকদের বলেন, ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা কর্মকর্তার সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ওই সন্দেহভাজন হামলাকারী আহত হন। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে জেলহাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

‘তাকে দেখে মনে হয়েছে নির্ধারিত লক্ষ্য ঠিক করেই তিনি খুন করতে এসেছেন।’ গ্রেপ্তারের সময় তার কাছে দুটি পিস্তল পাওয়া গেছে বলেও জানান পুলিশ প্রধান। কুইজোন রাজধানী ম্যানিলা অঞ্চলের ১৬টি শহরের একটি।

পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির কেউ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ছিলেন না। সেবাসিলান প্রদেশের লামিটানসিটির বাসিন্দা। প্রদেশটি ইসলামী মৌলবাদী দল ‘আবু সায়াফ’এর শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। আর দলটি পরিচিতি লাভ করে ডাকাতি ও অপহরণের সঙ্গে জড়িত থেকে।

এদিকে, গুলির ঘটনার পরপরই সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। ফিলিপাইনে গোলাগুলির ঘটনা খুব একটা দেখা যায় না। দেশটিতে অস্ত্র বহনের ক্ষেত্রে অনুমতির প্রয়োজন হয়। তবে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের হ্যান্ডগান অথবা শটগান ব্যবহারের অনুমতি আছে।

হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে একটি বিবৃতিতে জানান ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র। সূত্র: রয়টার্স