NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

দুর্দান্ত শতকে কোহলির দ্রুততম ১০ হাজারের রেকর্ড ভাঙলেন বাবর


খবর   প্রকাশিত:  ১১ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৮:১৩ পিএম

>
দুর্দান্ত শতকে কোহলির দ্রুততম ১০ হাজারের রেকর্ড ভাঙলেন বাবর

বাবর আজমের ব্যাটে রানের ফোয়ারা ছুটছে। দলের অন্য ব্যাটসম্যানদের যেখানে দুই অঙ্কের ঘরে পৌছাতে হাপিত্যেশ অবস্থা, বাবর সেখানে কেবল অবিচলই নন, দুরন্তও। গল টেস্টে প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কার করা ২২২ রান টপকাতে গিয়ে পাকিস্তানের অন্য ব্যাটসম্যানরা যেখানে মুখ থুবড়ে পড়েছেন, বাবর আজম খেলেছেন স্মরণীয় এক ইনিংস। ২১৮ রানে গুঁটিয়ে যাওয়ার আগে দলের বাকি দশ ব্যাটসম্যান মিলে করেছেন মোটে ৯৯ রান, পাকিস্তান অধিনায়ক একাই করেছেন ১১৯।

এই সেঞ্চুরির মাধ্যমে পাকিস্তানকে প্রথম ইনিংসেই ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ার হাত থেকে বাঁচিয়েছেন বাবর। একইসঙ্গে এশিয়ান ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুততম হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন পাকিস্তান অধিনায়ক। এতদিন রেকর্ডটি ছিল ভারতের সাবেক অধিনায়ক বিরাট কোহলির দখলে। তাকে হটিয়ে মাত্র ২২৮ ইনিংসে ব্যাট করেই ১০ হাজারি ক্লাবে প্রবেশ করেছেন তিনি।

 

২০১৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছিলেন বাবর। এখন পর্যন্ত পাকিস্তানের হয়ে ৪০ টেস্ট, ৮৯ ওয়ানডে এবং ৭৪ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। ২০১৯ সালে টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়কত্ব পান তিনি, বর্তমানে তিন ফরম্যাটেই পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এই ব্যাটসম্যান।

এদিকে গল টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষে সফরকারী পাকিস্তানের চেয়ে ৪০ রানে এগিয়ে শ্রীলঙ্কা। টেস্টের প্রথম দিনে মাত্র ২২২ রানে গুঁটিয়ে গিয়েছিল স্বাগতিকরা। তাদের পক্ষে দলীয় সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেছিলেন দীনেশ চান্দিমাল, শাহীন শাহ আফ্রিদি ৫৮ রান খরচায় পেয়েছিলেন ৪ উইকেট। সেই রান টপকে যাওয়ার মিশনে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে পাকিস্তান। ২৪ রানেই হারিয়ে বসে ৩ উইকেট। এরপর চতুর্থ উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করছিলেন বাবর। তবে ৩৫ বলে ১৯ রান করে রিজওয়ান ফিরে গেলে সেই প্রতিরোধ ভেঙে পড়ে।

 

এরপর অন্য প্রান্তে আসা যাওয়ার মিছিল চললেও বাবর ছিলেন অবিচল। চাপের মধ্যেও খেলেন ১৯৯ রানের ইনিংস। তাতে প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহের কাছাকাছি যেতে সক্ষম হয় পাকিস্তান। শেষ পর্যন্ত সফরকারীরা ২১৮ রানে গুঁটিয়ে যাওয়ার ফলে ৪ রানের লিড পায় শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় দিনের বাকি অংশে অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নের (১৬) উইকেট হারিয়ে ৩৬ রান স্কোরবোর্ডে তোলে তারা।