NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, জুন ১৫, ২০২৫ | ১ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ভয়-আতঙ্কে ইসরায়েলি বাসিন্দারা তিন হাজার হলে মুক্তি পাচ্ছে আমির খানের সিনেমা অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার নামের পাশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা বাঙ্কারে থেকে ইরানের হামলার জবাব নিয়ে আলোচনা নেতানিয়াহুর বুবলীর কর্মকাণ্ড দেখে অপুকে সান্ত্বনা দেন শাকিব! রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫ ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশুর করুণ বিদায়ে কাঁদছে সবাই
Logo
logo

মোবাইলে মিলবে ৫০ হাজার টাকার ‘ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ’


খবর   প্রকাশিত:  ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৮:৪১ এএম

>
মোবাইলে মিলবে ৫০ হাজার টাকার ‘ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ’

মোবাইলে সহজে ঋণ দিতে ১০০ কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ‘ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ’ নামে এ তহবিল থেকে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পাবেন গ্রাহকরা।

বৃহস্পতিবার (২ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে।

এতে বলা হয়েছে, সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ঋণের সহজলভ্যতা, ব্যাংকসমূহকে উৎসাহ প্রদান ও ব্যাংকের তহবিল ব্যয় হ্রাস করে স্বল্প সুদ বা মুনাফায় ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ দিতে ১০০ কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করা হয়েছে। স্কিমের নাম ‘ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণ’। এ তহবিল থেকে ডিজিটাল মাধ্যম (ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল অ্যাপস, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, ই-ওয়ালেট ইত্যাদি) ব্যবহার করে তফসিলি ব্যাংক থেকে ক্ষুদ্র ঋণ দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব অর্থায়নে গঠন করা এ স্কিমের পরিমাণ ১০০ কোটি টাকা। মেয়াদ হবে ৩ বছর। প্রথম পর্যায়ে ৫০ কোটি টাকা দেওয়া হবে। ঋণের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত হওয়া সাপেক্ষে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ৫০ কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা দেওয়া হবে। ভবিষ্যতে চাহিদা বিবেচনায় এ পুনঃঅর্থায়নের পরিমাণ বাড়ানো হবে। তফসিলি ব্যাংকগুলো এ তহবিল থেকে অর্থ নিতে পারবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা শিডিউল অব চার্জেস সংক্রান্ত বিদ্যমান নীতিমালায় বর্ণিত চার্জ বা ফি ছাড়া গ্রাহকের কাছ থেকে অন্য কোনো ধরনের চার্জ বা ফি আদায় করতে পারবে না ব্যাংক। ব্যাংক এবং গ্রাহক উভয় পর্যায়ে ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ৬ মাস। গ্রাহক পর্যায়ে বিতরণ করা ঋণ আদায়ের সকল দায়-দায়িত্ব ঋণ বিতরণকারী ব্যাংক বহন করবে।