NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১৫, ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

হতাশা নিয়েই শেষ হলো বাংলাদেশের ইনিংস


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৫:০২ পিএম

হতাশা নিয়েই শেষ হলো বাংলাদেশের ইনিংস

ইতিহাসের হাতছানি নিয়ে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে শেষ টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডে যেকোনো সংস্করণে প্রথমবার সিরিজ জয়ের সামনে ছিল সফরকারীরা। ম্যাচ এখনো না শেষ হলেও প্রথম ইনিংস শেষে সেটা অনেকটা মিইয়ে গেছে। আগে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ যে অলআউট হয়েছে মাত্র ১১০ রানে।

 

 

সিরিজে সমতা ফেরাতে নিউজিল্যান্ডের দরকার ১১১ রান। টস হেরে ব্যাটিং করতে নামা বাংলাদেশ ইনিংসের শুরু থেকেই ধুঁকেছে। একজন ব্যাটারও ইনিংস টেনে নিতে পারেননি। ইনিংস শুরু করে বড় করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, আফিফ হোসেনরা।

 

 

ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয় সৌম্য সরকারকে দিয়ে। টিম সাউদির প্রথম ওভারে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন বাঁহাতি ওপেনার। রিভিউ নিলেও আম্পায়ার্স কলে আউট হন সৌম্য। রনিকে নিয়ে ভালো এগোতে থাকলেও আরেকবার ইনিংস বড় করতে পারেননি নাজমুল।

 

 

রনি-নাজমুলের ২৭ রানের জুটি ভাঙেন অ্যাডাম মিলনে। ১৭ রানে আউট হন নাজমুল। এরপর দ্রুতই বেন সিয়ার্সের বলে রনি ও মিচেল স্যান্টনারের বলে আফিফ হলে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। রনি ১০ ও আফিফ ১৪ রান করেন। যদিও টিভি রিপ্লেতে দেখা গেছে, রিভিউ নিলে বেঁচে যেতেন রনি, সিয়ার্সের বলটা লেগ স্টাম্প মিস করেছিল।

 
সে যাই হোক, ৫৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলার এই ধাক্কা আর ইনিংসজুড়ে কাটিয়ে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ।

 

বরং নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে সফরকারীরা। দলীয় ৬৮ রানে ব্যক্তিগত ১৬ রানে তাওহিদ আউট হওয়ার পর শেখ মেহেদী হাসান-শামীম হোসেনরাও তাঁর পথ অনুসরণ করেছেন। মিচেল স্যান্টনার ৪ ওভারে ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন সাউদি, মিলনে ও সিয়ার্স।