NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ২২, ২০২৫ | ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে গত সাত মাসে যে কাজ হয়েছে ৭ বছরেও তা হয়নি মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে অন্তর্বর্তী সরকার ট্রাম্পের কাছে এবার অপমানিত দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৯৩, পশ্চিম তীরে কূটনীতিকদের লক্ষ্য করে গুলি যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলি দূতাবাসের দুই কর্মীকে গুলি করে হত্যা পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব ছাড়ার পেছনে কোনো ইস্যু নেই: উপদেষ্টা ভারতের বিধি-নিষেধ আমাদের জন্য আত্মনির্ভরশীলতার সুযোগ : আসিফ মাহমুদ ট্রাম্পের করছাড়: বাজেট বিপর্যয়ের মুখে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলি সেটেলারদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা গাজায় ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাঁদছে শিশুরা, চাপ বাড়লেও থামছে না ইসরায়েল
Logo
logo

প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে দেশের উন্নয়ন হয় : প্রধানমন্ত্রী


খবর   প্রকাশিত:  ০৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০১:০৫ পিএম

প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে দেশের উন্নয়ন হয় : প্রধানমন্ত্রী

প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকলে দেশের উন্নয়ন হয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকলে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়, আমরা এটা প্রমাণ করেছি। বিশ্বে এটি নজির স্থাপন করেছে। সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ সহযোগিতার দৃষ্টান্তস্বরূপ আরো অনেক সাফল্যের উদাহরণ তৈরি হবে, যা দুই দেশের সম্পর্ককে আরো সুদৃঢ় করবে।

 

 

আজ বুধবার (১ নভেম্বর) ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে যৌথভাবে ভারতীয় সহায়তায় বাস্তবায়িত তিনটি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধনকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের সরকার অবকাঠামো উন্নয়নে জোর দিয়েছে। এর মধ্যে পদ্মা বহুমুখী সেতু আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় অবদান রাখবে। এ ছাড়া দেশে মেট্রো রেল পরিষেবা চালু করেছি।

 
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল হয়েছে।’

 

সরকারপ্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং ভাষা দ্বারা আবদ্ধ। আমাদের দুই দেশই ধর্মনিরপেক্ষতা এবং গণতন্ত্রসহ অগণিত বিষয়ে অভিন্ন মূল্যবোধ পোষণ করে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়।

 
বিগত বছরগুলোতে আমরা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করেছি। যার মধ্যে রয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি, উন্নয়ন সহযোগিতা, সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগ সহজীকরণসহ আরো অনেক কিছু।’

 

মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়েছেন। আমি সত্যিই খুব খুশি। তাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

 

 

ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঢাকা থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং নয়াদিল্লি থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুষ্ঠানে সংযুক্ত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ভাষণে নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘এটি অত্যন্ত আনন্দের বিষয় যে আমরা আবার ভারত-বাংলাদেশ পারস্পরিক সহযোগিতা উদযাপন করতে একত্র হয়েছি। আমাদের সম্পর্ক আপাতদৃষ্টিতে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।’

২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ড. মানিক সাহা ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।