NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১৫, ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

হামাস নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ না করলে স্থল অভিযান অনিবার্য : আইডিএফ


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০১:৩৮ পিএম

হামাস নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ না করলে স্থল অভিযান অনিবার্য : আইডিএফ

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র জোনাথন কনরিকাস অস্ট্রেলিয়ান এবিসি রেডিওকে বলেছেন, ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস যদি সব জিম্মিকে মুক্তি না দেয় এবং তাদের অস্ত্র না রাখে বা যুদ্ধ বন্ধ না করে, তবে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের পরিকল্পিত স্থল অভিযান অনিবার্য।

স্থল অভিযান ‘অনিবার্য’ কিনা জানতে চাইলে কনরিকাস বলেন, ‘এখানে লক্ষ্য হলো হামাসকে তার সামরিক সক্ষমতা থেকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করা। যদি এটি বিমান থেকে এবং নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকে করা যায়, আমাদের সেনাদের ওপর খুব সীমিত প্রভাব পড়ে এবং মাটিতে কম ক্ষয়ক্ষতি হয়, তাহলে এটি দুর্দান্ত হবে।’

তিনি আরো বলেছেন, যদি হামাস তাদের গোপন স্থান থেকে বেরিয়ে আসে, যেখানে তারা ইসরায়েলি বেসামরিকদের লুকিয়ে রেখেছে, ২১২ জন জিম্মিকে ফিরিয়ে দেয় এবং নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে, তাহলে যুদ্ধ হবে না।

 
যদি তারা তা না করে, তাহলে সম্ভবত ইসরায়েলকে ভেতরে যেতে হবে এবং অভিযান সম্পন্ন করতে হবে।

 

আইডিএফ মুখপাত্র বলেন, ‘এই যুদ্ধের শেষ অবস্থা হলো, হামাসের শেষ হয়ে যাওয়া, যারা কখনোই কোনো ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিককে হুমকি দেওয়ার ক্ষমতা রাখবে না এবং অবশ্যই ৭ অক্টোবরে তারা যে ধরনের ভয়াবহ আক্রমণ করেছিল তা আর করতে পারবে না। এটাই আমাদের লক্ষ্য।’

এদিকে টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, আইডিএফ সোমবার বলেছে, তারা গত দিনে গাজা উপত্যকায় হামাস ও ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদের প্রায় ৩২০টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে।

 
লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ছিল সুড়ঙ্গ, যেখানে সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা লুকিয়ে ছিল, সামরিক স্থান, পর্যবেক্ষণ অবস্থান এবং মর্টার ও ট্যাংকবিধ্বংসী নির্দেশিত ক্ষেপণাস্ত্রের অবস্থান।

 

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, আইডিএফ গাজায় একটি স্থল অভিযানের জন্য প্রস্তুত হওয়ার সময় সামরিক বাহিনী বলেছে, তাদের হামলাগুলো এমন জায়গাগুলোর ওপর জোর দিচ্ছে, যেগুলো বাহিনীকে সম্ভাব্য বিপদে ফেলতে পারে।