NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে ৩ সমঝোতা স্মারক সই হবে


খবর   প্রকাশিত:  ১৯ নভেম্বর, ২০২৩, ০৮:৩৮ পিএম

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে ৩ সমঝোতা স্মারক সই হবে

ঢাকা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরে ভারতের সঙ্গে তিনটি সমঝোতা সই হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

 

সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আগামী  ৮-১০ সেপ্টেম্বর ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরকালে দুই দেশের মধ্যে তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হবে। এসব সমঝোতা স্মারকগুলো হলো কৃষি গবেষণা খাতে সহযোগিতা, সাংস্কৃতিক বিনিময় ও দু দেশের সাধারণ নাগরিকদের লেনদেন সহজীকরণ।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক পর্যায়ে সুগভীর সম্পর্ক বিদ্যমান। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ, বিভিন্ন সময়ে পারস্পরিক সহযোগিতা, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমমনা অবস্থান দুই দেশের সম্পর্ককে গভীরতর করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে দুই দেশের সম্পর্ক অভাবনীয় গতি লাভ করেছে যা “সোনালি অধ্যায়” হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে। একইভাবে, বৃহৎ প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত, বাংলাদেশকে অন্যতম বন্ধুপ্রতীম এবং সহযোগী রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করে, যা জি-২০-তে বাংলাদেশের ‘অতিথি রাষ্ট্র’ হিসেবে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে পুনর্ব্যক্ত হয়েছে।

ড. মোমেন বলেন, জি-২০ সম্মেলনে অংশগ্রহণ প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বে বিগত ১৪ বছরে সরকারের অভাবনীয় সাফল্যের স্বীকৃতি। এটি বাংলাদেশের জন্য একটি অনন্যসাধারণ অভিজ্ঞতা হবে এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে।