NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, মে ১৩, ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সমন্বিত অর্থনৈতিক কৌশল গঠনের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার পুলিশের হাতে আর মারণাস্ত্র থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ইউক্রেন শান্তি আলোচনার আগে অনিশ্চয়তা ও উত্তেজনা তুরস্কে সংঘাত অবসানের সম্ভাবনা, অস্ত্র ত্যাগের ঘোষণা পিকেকের টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েই ফেললেন কোহলি যমজ সন্তানের মা হলেন আম্বার হার্ড প্রথম সিভিল সার্জন সম্মেলন আজ, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা তুরস্ক যে কারণে প্রকাশ্যেই ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন করছে জেলেনস্কিকে অবিলম্বে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে বললেন ট্রাম্প কাশ্মীর হামলা ও ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে নীরাবতা ভাঙলেন অমিতাভ
Logo
logo

দিল্লিতে বন্ধুর মেয়েকে সরকারি কর্মকর্তার ধর্ষণ, স্ত্রীর সহায়তা!


খবর   প্রকাশিত:  ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৫:৪৫ এএম

দিল্লিতে বন্ধুর মেয়েকে সরকারি কর্মকর্তার ধর্ষণ, স্ত্রীর সহায়তা!

ভারতের দিল্লিতে এক সরকারি কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ফাঁস হয়েছে ধর্ষণের ভয়াবহ ঘটনা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি রোববার (২০ আগস্ট) জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা তার বন্ধুর ১৪ বছর বয়সী কিশোরীকে কয়েক মাস ধরে ধর্ষণ করেছেন। একটা পর্যায়ে ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়লে তাকে গর্ভপাত করাতে সহায়তা করেন তার স্ত্রী।

এনডিটিভি জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা দিল্লির নারী ও শিশু বিকাশ বিভাগে কর্মরত ছিলেন। এখন বন্ধুর মেয়েকে ধর্ষণ করার দায়ে তার বিরুদ্ধে শিশু নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

দিল্লি পুলিশ এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির বেশ কয়েকটি ধারায় এফআইআর দায়ের করেছে। যার মধ্যে শিশু নির্যাতনের বিষয়টিও রয়েছে। এছাড়া এই ঘটনায় কর্মকর্তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

জানা গেছে ওই কিশোরী বর্তমানে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ছে। ২০২০ সালে তার বাবা মারা যায়। এরপর ওই ধর্ষণকারী কর্মকর্তা লালন-পালনের কথা বলে তাকে তার বাড়িতে নিয়ে যান।

কিন্তু ২০২০ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে কয়েকবার তিনি তার বন্ধুর মেয়েকে ধর্ষণ করেন। যখন ওই কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে তখন বিষয়টি নিজের স্ত্রীকে জানান।

কিন্তু স্বামীর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে— উল্টো নিজেদের ছেলেকে দিয়ে তার স্ত্রী গর্ভপাতের ওষুধ আনান বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছে ওই কিশোরী।

বর্তমানে ওই কিশোরীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এবং তার জবানবন্দি একজন মেজিস্ট্রেট লিপিবদ্ধ করবেন। দিল্লি পুলিশ এখন উচ্চপদস্থ ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আরও বিষদ তদন্ত করছে।