NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

নাইজারের অবরুদ্ধ প্রেসিডেন্টের দেখা পেলেন না মার্কিন দূত


খবর   প্রকাশিত:  ১১ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৩:৪২ এএম

নাইজারের অবরুদ্ধ প্রেসিডেন্টের দেখা পেলেন না মার্কিন দূত

পূর্ব আফ্রিকার দেশ নাইজারের সামরিক জান্তার সঙ্গে দেখা করতে দেশটিতে গিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড। জান্তা প্রতিনিধির সঙ্গে প্রায় ২ ঘণ্টা বৈঠক করেছেন তিনি।

তবে অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজোমের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয়নি তাকে। এছাড়া জান্তা প্রধান আব্দরহমান চিয়ানিও তার সঙ্গে দেখা করেননি। মোহাম্মদ বাজোমকে মূলত অবরুদ্ধ করে রেখেছে তারা। অভ্যুত্থানের পর পর বাজোমকে বাইরের দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিলেও, ধারণা করা হচ্ছে সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

ভারপ্রাপ্ত মার্কিন উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিক্টোরিয়া সোমবার (৭ ‍জুলাই) জানিয়েছেন, কূটনৈতিক উপায়ে বাজোমকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতেই তিনি নাইজার সফরে গিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, জান্তার সঙ্গে ‘ভালো কিন্তু কঠিন’ আলোচনা হয়েছে তার।

 

এদিকে গত ২৬ জুলাই রক্তপাতবিহীন অভ্যুত্থান ঘটায় নাইজারের জান্তা। এরপর পূর্ব আফ্রিকার ১৫ দেশের অর্থনীতির জোট ইকোয়াস জান্তাকে ক্ষমতা ছাড়তে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল— ক্ষমতা না ছাড়লে সামরিক অভিযান  চালানোর হুমকিও দেয় তারা। তবে এসব হুমকির মুখে পিছপা হয়নি সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা। এরবদলে সোমবার তারা দেশটির আকাশপথ বন্ধ করে দেন। 

বর্তমানে ইকোয়াসের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছে নাইজেরিয়া। দেশটির প্রেসিডেন্ট বোলা তিনুবো নাইজারে সামরিক হামলা চালাতে গত শুক্রবার সিনেটের অনুমতি চেয়েছিলেন।

তবে নাইজেরিয়ার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, প্রেসিডেন্টের সামরিক অভিযান পরিকল্পনার তীব্র বিরোধীতা করেছেন নাইজারের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোর সিনেটররা। কারণ যদি নাইজারে সামরিক অভিযান চালানো হয় এর বিরূপ প্রভাব নাইজেরিয়ার ওপরেও পড়বে।