NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, জুন ১৬, ২০২৫ | ১ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ভয়-আতঙ্কে ইসরায়েলি বাসিন্দারা তিন হাজার হলে মুক্তি পাচ্ছে আমির খানের সিনেমা অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার নামের পাশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা বাঙ্কারে থেকে ইরানের হামলার জবাব নিয়ে আলোচনা নেতানিয়াহুর বুবলীর কর্মকাণ্ড দেখে অপুকে সান্ত্বনা দেন শাকিব! রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫ ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশুর করুণ বিদায়ে কাঁদছে সবাই
Logo
logo

নাইজারের অবরুদ্ধ প্রেসিডেন্টের দেখা পেলেন না মার্কিন দূত


খবর   প্রকাশিত:  ১১ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৩:৪২ এএম

নাইজারের অবরুদ্ধ প্রেসিডেন্টের দেখা পেলেন না মার্কিন দূত

পূর্ব আফ্রিকার দেশ নাইজারের সামরিক জান্তার সঙ্গে দেখা করতে দেশটিতে গিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড। জান্তা প্রতিনিধির সঙ্গে প্রায় ২ ঘণ্টা বৈঠক করেছেন তিনি।

তবে অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজোমের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয়নি তাকে। এছাড়া জান্তা প্রধান আব্দরহমান চিয়ানিও তার সঙ্গে দেখা করেননি। মোহাম্মদ বাজোমকে মূলত অবরুদ্ধ করে রেখেছে তারা। অভ্যুত্থানের পর পর বাজোমকে বাইরের দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিলেও, ধারণা করা হচ্ছে সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

ভারপ্রাপ্ত মার্কিন উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিক্টোরিয়া সোমবার (৭ ‍জুলাই) জানিয়েছেন, কূটনৈতিক উপায়ে বাজোমকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতেই তিনি নাইজার সফরে গিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, জান্তার সঙ্গে ‘ভালো কিন্তু কঠিন’ আলোচনা হয়েছে তার।

 

এদিকে গত ২৬ জুলাই রক্তপাতবিহীন অভ্যুত্থান ঘটায় নাইজারের জান্তা। এরপর পূর্ব আফ্রিকার ১৫ দেশের অর্থনীতির জোট ইকোয়াস জান্তাকে ক্ষমতা ছাড়তে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল— ক্ষমতা না ছাড়লে সামরিক অভিযান  চালানোর হুমকিও দেয় তারা। তবে এসব হুমকির মুখে পিছপা হয়নি সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা। এরবদলে সোমবার তারা দেশটির আকাশপথ বন্ধ করে দেন। 

বর্তমানে ইকোয়াসের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছে নাইজেরিয়া। দেশটির প্রেসিডেন্ট বোলা তিনুবো নাইজারে সামরিক হামলা চালাতে গত শুক্রবার সিনেটের অনুমতি চেয়েছিলেন।

তবে নাইজেরিয়ার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, প্রেসিডেন্টের সামরিক অভিযান পরিকল্পনার তীব্র বিরোধীতা করেছেন নাইজারের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোর সিনেটররা। কারণ যদি নাইজারে সামরিক অভিযান চালানো হয় এর বিরূপ প্রভাব নাইজেরিয়ার ওপরেও পড়বে।