NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

কোরবানির কার্যক্রম ২ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করার আহ্বান


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৫:৩৪ এএম

কোরবানির কার্যক্রম ২ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করার আহ্বান

মানবিক কারণে কোরবানির কার্যক্রম দুই দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে ঢাকাবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

মঙ্গলবার (২৭ জুন) জাতীয় ঈদগাহ ময়দান পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, আমি সকলের কাছে বিনীত নিবেদন করব, যেন দুই দিনের মধ্যেই (ঈদের দিন ও ঈদের পরের দিন) কোরবানির কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। তৃতীয় দিনের জন্য যেন কোনো পশু রেখে দেওয়া না হয়। এটা আমার বিনীত নিবেদন থাকবে। আমরা দেখেছি তৃতীয় দিনেও অনেকেই কোরবানি দিয়ে থাকেন। সেটি আমাদের জন্য কঠিন হয়ে যায়। কারণ আমাদের সব কার্যক্রমে জড়িত কর্মীদের ৭২ ঘণ্টা পরে কিন্তু বিশ্রাম দিতে হবে। তারা একটানা ৭২ ঘণ্টা কার্যক্রম চালাবে। সুতরাং এটা অমানবিক হয়ে যায় যে, তাদের দিয়ে আবার কাজ করানো। 

কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে প্রয়োজনীয় সকল কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছি। ঈদের দিন দুপুর ২টা থেকে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের মাধ্যমে তদারকি এবং বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করব। গতবছর আমরা বলেছিলাম, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণ করব। আমরা সফল হয়েছি। এবারও আমাদের সে রকম প্রস্তুতি রয়েছে। বর্জ্য অপসারণে আমরা ৩৫০ এর উপর যান-যন্ত্রপাতি ব্যবহার করব। আমাদের প্রায় ১০ হাজার জনবল মাঠ পর্যায়ে নিয়োজিত থাকবে। কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে তদারকি করব। এছাড়াও আমাদের কর্মকর্তাদের সুনির্দিষ্ট করে অঞ্চলভিত্তিক, ওয়ার্ডভিত্তিক এবং হাটভিত্তিক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা তদারকি করবেন। 

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, বর্জ্য রাখার জন্য পর্যাপ্ত থলে, স্যাভলন, ব্লিচিং পাউডার দেওয়া হয়েছে। বর্জ্য সংগ্রহ করার জন্য যেসকল সামগ্রী দরকার সেগুলো আমরা দিচ্ছি। মাঠ পর্যায়ে সকল প্রস্তুতি আমাদের নেওয়া হয়েছে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমান, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন আহমেদ রতন প্রমুখ।