NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, জুন ১৬, ২০২৫ | ১ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ভয়-আতঙ্কে ইসরায়েলি বাসিন্দারা তিন হাজার হলে মুক্তি পাচ্ছে আমির খানের সিনেমা অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার নামের পাশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা বাঙ্কারে থেকে ইরানের হামলার জবাব নিয়ে আলোচনা নেতানিয়াহুর বুবলীর কর্মকাণ্ড দেখে অপুকে সান্ত্বনা দেন শাকিব! রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫ ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশুর করুণ বিদায়ে কাঁদছে সবাই
Logo
logo

মাদক মামলায় হাজিরা দিলেন পরীমণি


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৩:৩৬ এএম

>
মাদক মামলায় হাজিরা দিলেন পরীমণি

মাদক মামলায় হাজিরা দিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। বৃহস্পতিবার (২ জুন) সকাল ১০টার দিকে তিনি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদালতে হাজিরা দেন।

এদিন মামলার বাদী র‌্যাব-১ এর কর্মকর্তা মজিবর রহমানের সাক্ষ্যের জেরা করার জন্য দিন ধার্য রয়েছে। তিনি আদালতে উপস্থিত হয়েছেন। তাকে পরীমণির আইনজীবী আজ জেরা করবেন।

গত ৫ জানুয়ারি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলার অপর দুই আসামি হলেন আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেন।

গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র‍্যাব। পরে রাজধানীর গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলার দুই মাসের মাথায় গত বছরের ৪ অক্টোবর আদালতে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযোগপত্রে ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।

পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র গত বছরের ১৫ নভেম্বর আমলে নেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এ বদলি করা হয়।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। মামলার দুই আসামি আশরাফুল ও কবিরের মাধ্যমে পরীমণি বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমণি তার গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।