রাহাদ সুমন,বানারীপাড়া(বরিশাল)প্রতিনি
ঘটনার প্রায় ৬ ঘন্টা পরে রাত পৌনে ১১টার দিকে বানারীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন ও ইন্সপেক্টর (তদন্ত) জাফর আহম্মেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন যান। তখন সেখানে ফারুক হোসেন সরদার উপস্থিত ছিলেন। এদিকে প্রকাশ্য দিবালোকে গুলি করে আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক হোসেন সরদারের বীরদর্পে থানায় যাওয়া,গভীর রাত পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করা, ওসি ও ইন্সপেক্টরের (তদন্ত) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার সময় সেখানে তার উপস্থিত থাকা এবং যেখানে হামলা ও গুলি বর্ষনের ঘটনা ঘটে সেই ক্ষতিগ্রস্থ কাঞ্চন হাওলাদারের বাড়িতে ওসি ও ইন্সপেক্টর না গিয়ে ফারুক সরদারের বাড়ির উঠানে দাঁড়িয়ে তাদের পক্ষের লোকজনের বক্তব্য নেওয়া, থানায় কাঞ্চন হাওলাদারের মামলা না নিয়ে উল্টো ফারুক হোসেন সরদারের পক্ষে মামলা নেওয়া নিয়ে তখন নানা প্রশ্ন ওঠে। এদিকে বানারীপাড়া থানায় মামলা না নেওয়ায় মাইনুল ইসলাম ওরফে কাঞ্চন হাওলাদার পরে ৬ জুলাই ফারুক হোসেন সরদার ও তার তিন ভাইসহ ৬ জনকে আসামী করে বরিশালে আদালতে মামলা দায়ের করলে বিচারক বানারীপাড়া থানাকে মামলাটি এজাহারভূক্ত করা নির্দেশ দেন। ওই মামলায় ১৭ জুলাই রবিবার হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক তা না মঞ্জুর করে ফারুক হোসেন সরদারকে জেলহাজতে পাঠান। ফলে ক্ষতিগ্রস্থ বাদী পক্ষের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসে।
বানারীপাড়ায় গুলিবর্ষণকারী সেই আওয়ামী লীগ নেতা জেলহাজতে
প্রকাশিত: ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০১:৪৩ এএম



সারাদেশ রিলেটেড নিউজ

সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ের শিকার সেই নারীর পরিচয় জানা গেলো

ময়মনসিংহ-সিলেটে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৮ জেলায় দুপুর ১টার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

কুমার নদ নিয়ে প্রেসসচিবের স্মৃতিচারণা

ডা. মুরাদের সহযোগী শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা রাজা গ্রেপ্তার

বৈশাখের রঙে রঙিন সারা দেশ

সারা দেশে নজিরবিহীন বিক্ষোভ

কক্সবাজারে ইসরায়েলি পণ্য রাখার অভিযোগে কেএফসিসহ ৫ রেস্তোরাঁয় ভাঙচুর