NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, মে ১০, ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের আত্মপ্রকাশ ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৩ রুটে ফ্লাইটের সময়সূচি পরিবর্তন বিমানের ভারতে অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ওয়্যার’ এর ওয়েবসাইট বন্ধ রাতে রিশাদ-নাহিদ রানার সঙ্গে দুবাই যাবেন দুই বাংলাদেশি সাংবাদিকও নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনে আহবায়ক কমিটি গঠন নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগ: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ১০১ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা করেছে জুলাই ফাউন্ডেশন ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করবে না যুক্তরাষ্ট্র ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক পোস্ট ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের প্রিমিয়ার লিগে ব্যর্থ ম্যানইউ-টটেনহ্যামই ইউরোপা লিগের ফাইনালে
Logo
logo

কাশ্মীরে ছুটি কাটাতে গিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার আতঙ্কে পর্যটকরা


খবর   প্রকাশিত:  ০৯ মে, ২০২৫, ০৭:০৫ পিএম

কাশ্মীরে ছুটি কাটাতে গিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার আতঙ্কে পর্যটকরা

কাশ্মীরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসা পর্যটকরা এখন আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। পাহাড়ঘেরা মনোরম হোটেল কক্ষগুলো, যা আগে ‘প্রিমিয়াম রুম’ হিসেবে বিবেচিত হতো, এখন সেগুলোকে মনে হচ্ছে অত্যন্ত উন্মুক্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ। পর্যটকরা একে একে পাহাড়মুখি কক্ষ ত্যাগ করছেন।

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরের প্রশাসনিক কেন্দ্র মুজাফফারাবাদের এক হোটেলের কর্মী জানান, এখন আর কোনো অতিথি নেই। যারা আছেন, তাদেরও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হবে।

 

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির একটি দলকেও নিরাপত্তার কারণে হোটেলের নিচতলায় স্থানান্তর করা হয়। ওই কর্মী আরও বলেন, আজ রাতে কেউ নিয়ন্ত্রণ রেখার দিকে মুখ করে ঘুমাতে চাইবে না। কারণ কেউ জানে না পরক্ষণেই কী হতে পারে।

গত দুই রাত ধরে মুজাফফারাবাদসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে ছিল বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন। মুজাফফারাবাদের এক হোটেলের কর্মী বলেন, আমরা জানালা দিয়ে দেখছিলাম। কামানের গোলার বিস্ফোরণে মাঝেমধ্যেই আকাশ আলোকিত হয়ে উঠছিল। রাতভর নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর বেশ কয়েকটি সেক্টরে বোমবর্ষণ অব্যাহত ছিল। 

 

বুধবার (৭ মে) ভোরে ভারত পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরের যে এলাকাগুলোতে বিমান হামলা চালায় বলে জানিয়েছে, তার মধ্যে মুজাফফারাবাদ ছিল অন্যতম। এরপরই পুরো শহরকে বিদ্যুৎবিহীন রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যা স্থানীয়রা কোনো প্রশ্ন ছাড়াই মেনে নিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে পাকিস্তান শাসিত কাশ্মীরের বিভিন্ন অংশ টানা দ্বিতীয় রাতের মতো বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ছিল। ঘরবাড়ি, হোটেল কিংবা দোকানের আলো নিভিয়ে রাখা হয়েছিল। সাধারণ সময়ে গভীর রাত পর্যন্ত ব্যবসায়িদের শোরগোলে ব্যস্ত থাকা সড়কগুলো ছিল ভয়ংকর নিরব।

সূত্র: বিবিসি